কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
বুনিয়াদপুর ব্যবসায়ী সমিতিও শহরের নিরাপত্তার জন্য নতুন করে আরও সিসিটিভি বসানোর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অকেজো ক্যামেরাগুলি সচল করার দাবি তুলেছেন। যদিও গঙ্গারামপুর মহকুমা পুলিস জানিয়েছে, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের জন্য জেলা ট্রাফিক ইউনিট থেকে সিসিটিভি লাগানো হয়েছিল। টেকনিক্যাল কারণে বর্তমানে তা খারাপ হয়ে রয়েছে।
বুনিয়াদপুর পুরসভার চেয়ারম্যান অখিল বর্মন বলেন, বুনিয়াদপুর শহর এখনও সেভাবে বড় শহরে পরিণত হয়নি যে সিসিটিভি বসিয়ে নজরদারি করতে হবে। তবে পুলিস প্রশাসনের পক্ষ থেকে যে সিসিটিভি রয়েছে তা চালু করে রাখলেই যথেষ্ট। শুনেছি বর্তমানে তা খারাপ হয়ে রয়েছে। আমি নিজে সিসিটিভি চালু করে রাখার জন্য অনুরোধ রাখব। কি সমস্যা রয়েছে সেনিয়েও আলোচনা করব।
বংশীহারি বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা গার্গী লাহিড়ি বলেন বর্তমানে মহিলাদের নিরাপত্তা ও অপরাধমূলক কাজকর্ম বন্ধ করতে সিসিটিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অপরাধ হওয়ার আগেই অপরাধ বন্ধ করতে শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সিসিটিভি লাগানো দরকার। বিশেষ করে মহিলাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে শহরের বন্ধ সিসিটিভি চালু করুক পুলিস প্রশাসন।
বুনিয়াদপুর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি রণজিৎ মণ্ডল বলেন, শহরে অনেক ব্যবসায়ী রয়েছেন যাঁরা নিজেরা সিসিটিভি লাগাতে পারেননি। তাঁরা শহরের সিসিটিভির ওপরই ভরসা করে থাকেন। যদি কোনও অপরাধমূলক ঘটনা ঘটে তবে শহরের চৌপথীতে থাকা সিসিটিভির মাধ্যমে পুলিস অপরাধীদের চিহ্নিত করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। খুবই দুর্ভাগ্য যে আমাদের চৌপথীর সিসিটিভি খারাপ হয়ে রয়েছে। আমরা মহকুমা পুলিস প্রশাসনের কাছে আবেদন রাখব সিসিটিভি চালু করা ও শহরে নতুন করে কিছু সিসিটিভি বসানোর জন্য। তাহলে শহরে অপরাধমূলক ঘটনা অনেক কমে যাবে।
গঙ্গারামপুর মহকুমার অতিরিক্ত পুলিস সুপার (গ্রামীণ) ওয়াংদেন ভুটিয়া বলেন, টেকনিক্যাল কারণে বুনিয়াদপুরে সিসিটিভি ক্যামেরাগুলি খারাপ হয়ে রয়েছে। ব্রডব্যান্ড খারাপ থাকার জন্য কয়েক মাস ধরে সিসিটিভি ক্যামেরাগুলি কাজ করছে না। এগুলি শহরের নিরাপত্তার জন্য লাগানো হয়নি। আমাদের ট্রাফিক ইউনিটের পক্ষ থেকে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ ও নাকা চেকিং করার জন্য লাগানো হয়েছে। দ্রুত শহরের সিসিটিভিগুলি ঠিক করা হবে।