কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
মৃতের পরিবারের অভিযোগ, সুকুমার বর্মনের স্ত্রী জয়ন্তী বর্মনের সঙ্গে ওই যুবকের বেশ ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। সেই সম্পর্কের কথা জেনে গিয়েছিলেন সুকুমারবাবু। তাই পরিকল্পনা করে দাদাকে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন মৃতের ভাই পলাশ বর্মন। মৃতের পরিবারের তরফে বালুরঘাট থানায় এব্যাপারে লিখিত অভিযোগ দায়েরের পর থেকেই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে রয়েছে ওই যুবক। যদিও তদন্তের স্বার্থে পুলিস এখনও বিশদে মুখ খুলতে চায়নি।
ডেপুটি পুলিস সুপার ধীমান মিত্র বলেন, মৃতের পরিবারের তরফে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিস মৃতের স্ত্রীকে আটক করেছে। ঘটনার তদন্ত চলছে। দ্রুত মূল অভিযুক্তদের খোঁজ মিলবে।
মৃতের ভাই পলাশ বর্মন বলেন, প্রতিবেশী ওই যুবকের সঙ্গে আমার বৌদির সম্পর্ক ছিল। আমাদের সঙ্গেও ওর বেশ ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। আমাদের বাড়ির প্রত্যেকটি অনুষ্ঠানে দাদা বৌদির সঙ্গে ওই যুবকটি আসত। কিছু দিন আগে আমার মেয়ের বিয়েতেও এসেছিল। দু’জনে পরিকল্পনা করে এই কাণ্ড ঘটিয়েছে। এই দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাইছি।
জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার বালুরঘাটের ল কলেজের পিছন থেকে পশ্চিম রায়নগরের বাসিন্দা সুকুমারবাবুর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। শ্বাসরোধ করে তাঁকে খুন করা হয়েছে বলে পরিবারের তরফে অভিযোগ করা হয়। শুক্রবার এই নিয়ে বালুরঘাট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, জয়ন্তী বর্মনের সঙ্গে প্রতিবেশী ধনী পরিবারের ওই যুবকের দীর্ঘদিনের ধরে প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। তারা দু’জনে পরিকল্পনা করে এই খুন করেছে। অন্য কোথাও তাঁকে খুন করে ভোরের দিকে মৃতদেহ ওই জমিতে ফেলে দেওয়া হয়েছে বলেও মৃতের পরিবারের অভিযোগ।