ব্যবসাসূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকা ... বিশদ
এদিকে, সম্প্রতি জেলার কালিয়াচক, বৈষ্ণবনগর প্রভৃতি থানা এলাকায় মাদক বাজেয়াপ্ত হলেও সদর শহরে কখনও তা হয়নি। শহরেও বিপুল পরিমানে মাদক উদ্ধার হওয়ায় পুলিস কর্তারা উদ্বিগ্ন। এব্যাপারে পুলিস সুপার বলেন, আগের তুলনায় বর্তমানে মাদক, জাল নোট পাচারের বিরুদ্ধে অভিযান অনেক বেশি হচ্ছে। ফলে মাদক ও জাল নোট আটকের ঘটনাও বাড়ছে। মাদকের কারবার পুরোপুরি বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের অভিযান চলবে। এব্যাপারে জেলা পুলিস ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিয়েছে।
এক তদন্তকারী আধিকারিক বলেন, বছর ত্রিশের আলিম দীর্ঘদিন ধরেই মাদক পাচারের সঙ্গে যুক্ত। এর আগেও সে মাদক পাচার করেছে বলে প্রাথমিক জেরায় স্বীকার করেছে। ধৃত যুবক আমাদের জানিয়েছে, ভিনরাজ্য থেকে কাঁচামাল এনে কালিয়াচকে ঘরে ঘরে ব্রাউন সুগার তৈরি করা হচ্ছে। পরে তা রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশেও ধৃত যুবক মাদক পাচার করেছে। ফলে তার সঙ্গে আন্তর্জাতিক মাদক পাচার চক্রের পাণ্ডাদের যোগসাজস রয়েছে। প্রথম দিকে কেউ পাচার চক্রের সঙ্গে জড়িত হলে কম পরিমানে মাদক তাকে দেওয়া হয়। কিন্তু ধৃত যুবকের কাছ থেকে ৫০০ গ্রাম ব্রাউন সুগার উদ্ধার হয়েছে। ফলে সে যে ঝানু পাচারকারী তা প্রথমেই আমরা বুঝতে পারি। ধৃতকে জেরা করে পাচারচক্রের মাথাদের সন্ধান পাওয়া যাবে বলে আমরা মনে করছি। পাচারকারীরা সাধারণত শহরের রাস্তাঘাট এড়িয়ে যায়। সে কেনও ইংলিশবাজারে এসেছিল তা জানার চেষ্টা চলছে।