কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের সরকার আসার পর থেকে প্রতি বছর বঙ্গরত্ন প্রদান করি। এটা দিতে পেরে নিজেদের ধন্য মনে করি। উত্তরবঙ্গ দীর্ঘদিন অবেহলিত। অনেক সময় সঠিকভাবে এখানকার বাসিন্দারা সম্মান পাচ্ছিলেন না বলেই এই অনুষ্ঠান শুরু করেছি। আজকে যাঁদেরকে বঙ্গরত্ন পুরস্কার দিলাম, তাঁরা প্রত্যেকে নিজ নিজ কাজে, নিজ নিজ ভাবনায়, চিন্তায় আমাদের সকলকে গর্বিত করেছেন। তাঁদের সুস্থ জীবন ও সাফল্য কামনা করি।
বঙ্গরত্ন সম্মান প্রাপকদের মধ্যে অন্যতম ভারতী ঘোষ। শিলিগুড়ি শহরের দেশবন্ধুপাড়ায় তাঁর বাড়ি। তিনি টেবিল টেনিসে ‘দ্রোণাচার্য’ হিসাবেই পরিচিত। বর্তমানে তাঁর বয়স ৭৬। একদা সেরা টেবিল টেনিস খেলোয়ার অর্জুন মান্তু ঘোষ তাঁর হাতেই তৈরি। এদিন তিনি বলেন, ২০১৪ সালে মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা পুরস্কার পেয়েছি। এবার বঙ্গরত্ন পেলাম। শাল, মানপত্র ও এক লক্ষ টাকার চেক পেয়েছি। সম্মান পেয়ে খুব ভালো লাগছে। আমি অভিভূত। মুখ্যমন্ত্রীর এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।
আরেক বঙ্গরত্ন প্রাপক মালদহের শিক্ষক দ্বিজেন্দ্র সরকার বলেন, জনগণের নেত্রীর কাছ থেকে এই সম্মান পেয়ে আমি উজ্জীবিত। তিনি সর্বদা মানুষের জন্য ভাবেন। মানুষের জন্য লড়াই করেন। কাজেই এই সম্মান আমাকে মানুষের জন্য কাজ করতে উৎসাহীত করবে। জলপাইগুড়ির অধ্যাপক শুভম মজুমদার ভাবা অ্যাটমিক রিসার্স সেন্টারে কর্মরত। তিনি বলেন, এই সম্মান আমার কাছে বিরাট বিষয়। দার্জিলিংয়ের বডি বিল্ডার গণেশবাবু বলেন, দীর্ঘদিন পর মর্যাদা পেলাম। ভালো লাগছে।