রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, ইংলিশবাজার: মালদহের বিশিষ্ট সমাজসেবী, সংস্কৃতিপ্রেমী এবং প্রখ্যাত চিকিৎসক ডাঃ দ্বিজেন্দ্র সরকার পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বঙ্গরত্ন সম্মানে ভূষিত হলেন সোমবার। এদিন শিলিগুড়িতে উত্তরবঙ্গ উৎসবের মঞ্চ থেকে তাঁর হাতে এই পুরষ্কার তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বছর উত্তরবঙ্গের নয়জন কৃতী ব্যাক্তিকে এই সম্মান প্রদান করা হয়েছে।
দ্বিজেন্দ্রবাবু পেশায় চিকিৎসক হওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজসেবা মূলক কাজের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। সেইসঙ্গে আবার মনের টানে তিনি যুক্ত হয়ে পড়েন বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গেও। জেলার সাংস্কৃতিক জগতের সঙ্গে তাঁর নিবিড় যোগাযোগ রয়েছে। তিনি বর্তমানে রেডক্রস সোসাইটির মালদহ জেলা শাখার সম্পাদক। এই সোসাইটির সঙ্গে তিনি জড়িয়ে আছেন ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে। এ ছাড়াও তিনি রোটারি ক্লাব অফ মালদহের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের মধ্যে একজন। ভারত স্কাউট অ্যান্ড গাইডসের মালদহ জেলা শাখার সভাপতি হওয়ার পাশাপাশি তিনি মালদহ শিল্পী সংসদের সভাপতি এবং মালদহ ড্রামাটিক ক্লাবের সভাপতিও বটে। সেইসঙ্গে আরও অনেক সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে তিনি জড়িয়ে আছেন।
বঙ্গরত্ন সম্মানে সম্মানিত হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পুরষ্কার পেলে সবারই ভাল লাগে। আমারও লাগছে। কিন্তু এই পুরস্কারের মধ্য দিয়ে আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। আমি সবসময় মানুষের সঙ্গে থাকার চেষ্টা করি এবং মানুষের উপকারের জন্য যাতে কিছু করা যায়, সেজন্য আমি সচেষ্ট। পাশাপাশি আমি আমাদের মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই আমাকে এই সম্মানে ভূষিত করার জন্য।
এপ্রসঙ্গে মালদহের বিশিষ্ট চিকিৎসক ও আইএমএ-র মালদহ জেলা সভাপতি ডাঃ শিবেন্দ্রনাথ পাল বলেন, আমাদের কাছে খুবই আনন্দের খবর যে আমাদের পেশার একজন মানুষ এই পুরস্কারে ভুষিত হচ্ছেন। তাঁর আদর্শকে সামনে রেখে আমরা যাতে এগিয়ে যেতে পারি, এই কামনা করি।
মালদহ রোটারি ক্লাবের সম্পাদক ডাঃ রুদ্রেন্দু চট্টোপাধ্যায় বলেন, ডাঃ ডি সরকার একজন সত্যিকারের সমাজসেবী। তিনি বিপদের দিনে সাধারন মানুষদের সঙ্গে থাকেন এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিনগুলিতেও ত্রাণের কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তিনি এই সম্মান পাওয়ায় আমরা গর্বিত।
ভারত স্কাউট অ্যান্ড গাইডসের সম্পাদক নিরঞ্জন প্রামাণিক বলেন, আমাদের জেলার বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজে তাঁর অবদান অস্বীকার করা যাবে না।
মালদহ শিল্পী সংসদের সম্পাদক মলয় সাহা বলেন, একদিকে তিনি যেমন প্রসিদ্ব চিকিৎসক, তেমনি বিশিষ্ট সমাজসেবী ও সংস্কৃতিপ্রেমী মানুষ। তার এই সম্মানে জেলার সাংস্কৃতিক মহল খুবই খুশি।
মালদহ নাট্যজগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব দেবাশিস ভূতি বলেন, যোগ্য ব্যক্তিকেই যোগ্য সম্মান দেওয়া হয়েছে। আমাদের মত নাট্যজগতের মানুষের কাছে এটা খুবই আনন্দের খবর। তিনি নাটককে ভালোবেসে সব সময় আমাদের পাশে থাকেন।
দ্বিজেন্দ্রবাবু পেশায় চিকিৎসক হওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজসেবা মূলক কাজের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। সেইসঙ্গে আবার মনের টানে তিনি যুক্ত হয়ে পড়েন বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গেও। জেলার সাংস্কৃতিক জগতের সঙ্গে তাঁর নিবিড় যোগাযোগ রয়েছে। তিনি বর্তমানে রেডক্রস সোসাইটির মালদহ জেলা শাখার সম্পাদক। এই সোসাইটির সঙ্গে তিনি জড়িয়ে আছেন ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে। এ ছাড়াও তিনি রোটারি ক্লাব অফ মালদহের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের মধ্যে একজন। ভারত স্কাউট অ্যান্ড গাইডসের মালদহ জেলা শাখার সভাপতি হওয়ার পাশাপাশি তিনি মালদহ শিল্পী সংসদের সভাপতি এবং মালদহ ড্রামাটিক ক্লাবের সভাপতিও বটে। সেইসঙ্গে আরও অনেক সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে তিনি জড়িয়ে আছেন।
বঙ্গরত্ন সম্মানে সম্মানিত হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পুরষ্কার পেলে সবারই ভাল লাগে। আমারও লাগছে। কিন্তু এই পুরস্কারের মধ্য দিয়ে আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। আমি সবসময় মানুষের সঙ্গে থাকার চেষ্টা করি এবং মানুষের উপকারের জন্য যাতে কিছু করা যায়, সেজন্য আমি সচেষ্ট। পাশাপাশি আমি আমাদের মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই আমাকে এই সম্মানে ভূষিত করার জন্য।
এপ্রসঙ্গে মালদহের বিশিষ্ট চিকিৎসক ও আইএমএ-র মালদহ জেলা সভাপতি ডাঃ শিবেন্দ্রনাথ পাল বলেন, আমাদের কাছে খুবই আনন্দের খবর যে আমাদের পেশার একজন মানুষ এই পুরস্কারে ভুষিত হচ্ছেন। তাঁর আদর্শকে সামনে রেখে আমরা যাতে এগিয়ে যেতে পারি, এই কামনা করি।
মালদহ রোটারি ক্লাবের সম্পাদক ডাঃ রুদ্রেন্দু চট্টোপাধ্যায় বলেন, ডাঃ ডি সরকার একজন সত্যিকারের সমাজসেবী। তিনি বিপদের দিনে সাধারন মানুষদের সঙ্গে থাকেন এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিনগুলিতেও ত্রাণের কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তিনি এই সম্মান পাওয়ায় আমরা গর্বিত।
ভারত স্কাউট অ্যান্ড গাইডসের সম্পাদক নিরঞ্জন প্রামাণিক বলেন, আমাদের জেলার বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজে তাঁর অবদান অস্বীকার করা যাবে না।
মালদহ শিল্পী সংসদের সম্পাদক মলয় সাহা বলেন, একদিকে তিনি যেমন প্রসিদ্ব চিকিৎসক, তেমনি বিশিষ্ট সমাজসেবী ও সংস্কৃতিপ্রেমী মানুষ। তার এই সম্মানে জেলার সাংস্কৃতিক মহল খুবই খুশি।
মালদহ নাট্যজগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব দেবাশিস ভূতি বলেন, যোগ্য ব্যক্তিকেই যোগ্য সম্মান দেওয়া হয়েছে। আমাদের মত নাট্যজগতের মানুষের কাছে এটা খুবই আনন্দের খবর। তিনি নাটককে ভালোবেসে সব সময় আমাদের পাশে থাকেন।
