কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
শহরের ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার রঞ্জনবাবু পুরসভার বিরোধী দলনেতা। তিনি তৃণমূলের দার্জিলিং জেলা কমিটির সভাপতি। এদিন এলাকার প্রায় ৬০০০ মানুষকে নিয়ে আমবাড়ি ফরেস্টে তিনি পিকনিকের আসর বসান। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, খাবারের মেনুতে ছিল ভাত, ডাল, সব্জি, মুরগির মাংস, চাটনি ও মিষ্টি। পুরসভা ভোটের আগে তাঁর এই কর্মসূচি নিয়ে বিভিন্ন মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। অনেকেরই বক্তব্য, ভোটের আগে স্থানীয় বাসিন্দাদের মনজয় করতেই রঞ্জনবাবু এমন আয়োজন করেছেন। রঞ্জনবাবু অবশ্য বলেন, এরসঙ্গে ভোট বা রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। প্রতি বছরই এলাকাবাসীদের নিয়ে পিকনিক করি। একটা দিন সকলের সঙ্গে কিছুটা অন্যরকমভাবে কাটাই।
অন্যদিকে, একইভাবে চম্পাসারি গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য সিপিএমের সরস্বতীদেবী মিলন মোড়ে পিকনিকের আসর বসান। এলাকার ৪০০ জন গ্রামবাসী সহ মাটিগাড়া ব্লকের সিপিএম নেতারা এবং মহকুমা পরিষদের সদস্যরা হাজির ছিলেন। পিকনিকের মেনুতে ছিল ভাত, ডাল, সব্জি, মুরগির মাংস, চাটনি। এনিয়ে বিভিন্ন মহলের বক্তব্য, বিধানসভা ভোটের আগে গ্রামবাসীদের মন ভেজাতেই এমন আয়োজন করা হয়েছে। পিকনিকের আয়োজন পঞ্চায়েত সদস্যর প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। মহকুমা পরিষদের সভাধিপতি সিপিএমের তাপস সরকার অবশ্য বলেন, ওই পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামী প্রতিবছরই এলাকার বয়স্কদের নিয়ে পিকনিক করেন। এরসঙ্গে ভোটের কোনও সম্পর্ক নেই। আমরা সেখানে আমন্ত্রিত ছিলাম।