উচ্চবিদ্যায় ভালো ফল হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে সুযোগ আসবে। কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
পুরসভা ভোটে গেরুয়া শিবিরকে ধাক্কা দিতেই যে এই উদ্যোগ এলাকার বিধায়ক সৌরভ চক্রবর্তীর বক্তব্যেই তা পরিস্কার হয়েছে। সৌরভবাবু বলেন, পুরভোটে বিজেপিকে হারাতে আমরা বদ্ধপরিকর। তাই শ্রমমন্ত্রীর নির্দেশেই শনিবার থেকে শ্রমদপ্তরের ওই নাম নথিভুক্তকরণ শিবির শুরু হচ্ছে। বাসিন্দাদের রেসিডেন্সিয়াল শংসাপত্র সহ অন্যান্য শংসাপত্র দিতে আমি নিজেও শ্রমদপ্তরের ওই শিবিরগুলিতে হাজির থাকব।
পুরসভার প্রশাসক তথা আলিপুরদুয়ারের মহকুমা শাসক কৃষ্ণাভ ঘোষ বলেন, শ্রমদপ্তরের শিবিরের সঙ্গেই থাকবে জেলা প্রশাসনের জনসংযোগ শিবির। জনসংযোগ শিবিরে পুর এলাকার বাসিন্দাদের বিভিন্ন শংসাপত্র ও কার্ড বিলি করা হবে।
আলিপুরদুয়ারের যুগ্ম শ্রম কমিশনার শ্যামলকুমার রায়চৌধুরী বলেন, পুরভোট নিয়ে কোনও মন্তব্য করব না। তবে এই সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প থেকে পুর এলাকার একজনের নামও যাতে বাদ না পড়ে সেই জন্যই রাজ্যের নির্দেশে দু’সপ্তাহের এই শিবির হচ্ছে।
মহকুমা শাসকের অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, আজ, শনিবার শ্রমদপ্তরের এই শিবির হবে পুরসভার ১ এবং ২ নম্বর ওয়ার্ডে। ১ নম্বর ওয়ার্ডের অরবিন্দনগর হাইস্কুলে এবং ২ নম্বর ওয়ার্ডের মিউনিসিপ্যাল হলে এই শিবির হবে। ১৯ তারিখ ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সুকান্ত হাইস্কুলে এবং ৪ নম্বর ওয়ার্ডের আরআর প্রাইমারি স্কুলে এই শিবির হবে। ২০ তারিখ ৮ এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডের শ্রমিকদের জন্য এই শিবির হবে রবীন্দ্র ভবনে। ২১ তারিখ ৬ এবং ৭ নম্বর ওয়ার্ডের এই শিবির হবে অমর টকিজে। ২২ তারিখ ১০ নম্বর ওয়ার্ডের স্বামী বিবেকানন্দ ক্লাব ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের এই শিবির হবে দেশবন্ধু প্রাইমারি স্কুলে। ২৫ তারিখ ১১ নম্বর ওয়ার্ডের আলিপুরদুয়ার দুর্গাবাড়িতে ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডের শিবির হবে তেরাপন্থ ভবনে। ২৭ তারিখ ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের সুভাষপল্লি কালচারাল ইউনিট ও ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের শিবির হবে টাউন ক্লাবে। একইভাবে ২৮ তারিখ ২০ নম্বর ওয়ার্ডের বারোয়ারি কালীমন্দির ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের হিন্দি হাইস্কুলে এই শিবির হবে। একইভাবে ৩০ তারিখ স্থানীয় কমিউনিটি হলে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের এবং নিউ টাউন লাইব্রেরিতে ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের শিবির হবে। কর্মসূচির শেষদিন ৩১ তারিখ অরবিন্দনগর প্রাইমারি স্কুলে ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের এবং ক্লাউড লাইনে ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের শিবির হবে।