গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ আগমনের সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
বিএনএ, জলপাইগুড়ি: বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে সম্বন্বয় রেখে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে জেলার উন্নয়নে গতি আনার উদ্যোগ নিয়েছে জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন। এনিয়ে বুধবার জেলা প্রশাসন বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠকও করে। বৈঠকে বন, উদ্যানপালন, রেশম চাষ দপ্তর, কৃষি, সেচ, প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন, মৎস্য সহ বিভিন্ন দপ্তর ছিল। নিয়ে বুধবার জেলা প্রশাসনে বৈঠক করা হয়। সেখানে আগামী আর্থিক বছরের জন্য বিভিন্ন দপ্তরগুলিকে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্প জমা দিতে বলা হয়েছে। ২৪ জানুয়ারির মধ্যেই দপ্তরগুলিকে এই প্রকল্প জমা দিতে বলা হয়েছে। ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে খাল খনন, গাছ লাগানো, নার্সারি তৈরি, পোলট্রি ফার্ম তৈরি সহ বিভিন্ন রকম প্রকল্প জমা দিতে বলা হয়েছে। জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত জেলাশাসক (সাধারণ) সুনীল আগরওয়াল বলেন, বিভিন্ন দপ্তরগুলির সম্বন্বয়ে জেলার উন্নয়নের জন্য বৈঠক করা হয়েছে। ১০০ দিনের কাজে জেলার নোডাল অফিসার সুরজিৎ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে পোলট্রি শেড, গাছ লাগানো, পুকুরের গভীরতা বৃদ্ধি সহ বিভিন্ন কাজ করা হয়। জেলার বিভিন্ন দপ্তরগুলিকে সেবিষয়ে ২৪ জানুয়ারির মধ্যে পরিকল্পনা জমা দিতে বলা হয়েছে।
১০০ দিনের মাধ্যমে উন্নয়নের লক্ষ্যে জেলার বিভিন্ন দপ্তরগুলিকে নামানোর পরিকল্পনা প্রশাসন নিয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বিভিন্ন বনভূমিতে গাছ লাগানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়। ১০০ দিনের শ্রমিকের মাধ্যমে বনাঞ্চলে গাছ লাগানোর পরিকল্পনা জমা দিতে বলা হয়েছে। বনের ভিতরে বিভিন্ন জলাশয় সংরক্ষণের প্রয়োজন। জলাশয় সংরক্ষণের জন্য ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে শ্রমিক সরবরাহ করা যেতে পারে। বর্ষার আগেই বিভিন্ন নদীর তীরে বাঁধ তৈরির কাজ করে সেচ দপ্তর। নদীভাঙন রোধে ভেটিভার গাছও লাগানো হয়। ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে বাঁধের কাজ করার জন্য প্রকল্প জমা দিতে বলা হয়েছে। ভেটিভার গাছও লাগানো যেতে পারে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে। উদ্যানপালন দপ্তরের অনেক জমি রয়েছে। সেই জমিগুলিতে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে করা যায় এমন প্রকল্প জমা দিতে বলা হয়েছে। মৎস্য দপ্তরের সরকারি পুকুরগুলিতে গভীরতা বাড়ানোর প্রয়োজন রয়েছে। অনেক পুকুরের পাড় বাঁধানোর প্রয়োজন। এই কাজগুলির বিষয়ে শ্রমিকের প্রয়োজনে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে শ্রমিক সরবরাহ করা যাবে। সেই বিষয়েও প্রকল্প চেয়েছে তারা। চালসাতে রেশম চাষ দপ্তরের ফার্মে কাঁটাতারের বেড়ার চারদিকে খনন করা প্রয়োজন। রেশম চারার জন্য পিট তৈরি করা প্রয়োজন। সেই জন্য প্রকল্প জমা করলে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে শ্রমিক সরবরাহ করবে জেলা প্রশাসন। প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন দপ্তর স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের হাঁস-মুরগির বাচ্চা পালনের জন্য দেয়। সেগুলি পালনের জন্য পোলট্রি শেড তৈরি করতে সহায়তা করা যাবে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে।
১০০ দিনের মাধ্যমে উন্নয়নের লক্ষ্যে জেলার বিভিন্ন দপ্তরগুলিকে নামানোর পরিকল্পনা প্রশাসন নিয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বিভিন্ন বনভূমিতে গাছ লাগানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়। ১০০ দিনের শ্রমিকের মাধ্যমে বনাঞ্চলে গাছ লাগানোর পরিকল্পনা জমা দিতে বলা হয়েছে। বনের ভিতরে বিভিন্ন জলাশয় সংরক্ষণের প্রয়োজন। জলাশয় সংরক্ষণের জন্য ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে শ্রমিক সরবরাহ করা যেতে পারে। বর্ষার আগেই বিভিন্ন নদীর তীরে বাঁধ তৈরির কাজ করে সেচ দপ্তর। নদীভাঙন রোধে ভেটিভার গাছও লাগানো হয়। ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে বাঁধের কাজ করার জন্য প্রকল্প জমা দিতে বলা হয়েছে। ভেটিভার গাছও লাগানো যেতে পারে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে। উদ্যানপালন দপ্তরের অনেক জমি রয়েছে। সেই জমিগুলিতে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে করা যায় এমন প্রকল্প জমা দিতে বলা হয়েছে। মৎস্য দপ্তরের সরকারি পুকুরগুলিতে গভীরতা বাড়ানোর প্রয়োজন রয়েছে। অনেক পুকুরের পাড় বাঁধানোর প্রয়োজন। এই কাজগুলির বিষয়ে শ্রমিকের প্রয়োজনে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে শ্রমিক সরবরাহ করা যাবে। সেই বিষয়েও প্রকল্প চেয়েছে তারা। চালসাতে রেশম চাষ দপ্তরের ফার্মে কাঁটাতারের বেড়ার চারদিকে খনন করা প্রয়োজন। রেশম চারার জন্য পিট তৈরি করা প্রয়োজন। সেই জন্য প্রকল্প জমা করলে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে শ্রমিক সরবরাহ করবে জেলা প্রশাসন। প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন দপ্তর স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের হাঁস-মুরগির বাচ্চা পালনের জন্য দেয়। সেগুলি পালনের জন্য পোলট্রি শেড তৈরি করতে সহায়তা করা যাবে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে।
