পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুলিস ও জখমদের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যান মালবাজার শহরের বাসিন্দা অলোক দাস। তিনি ডাকবিভাগে কাজ করতেন। তার মৃতদেহ শহরে এসে পৌঁছয় এদিনই। এই খবর পেয়ে মৃতের মেয়ে দেবস্মিতা দাস সহ তাঁর কয়েকজন আত্মীয় একটি ছোট গাড়ি নিয়ে শিলিগুড়ি থেকে মালবাজার আসছিলেন। রানিচেরা মোড়ের কাছে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি সেতুর রেলিংয়ে গাড়িটি ধাক্কা মারে। মাল থানার ট্রাফিক পুলিসের একটি মোবাইল ভ্যান সেই সময়ে ওদিক দিয়ে যাচ্ছিল। ট্রাফিক ওসি ফারুক আলম দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়ির আরোহীদের উদ্ধার করে মাল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে আসেন। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক স্বপ্না রায়কে মৃত বলে ঘোষণা করে। দেবস্মিতা দাস, কনিকা বিশ্বাস, বিকাশ রায় এবং রীতা দাসের আঘাত গুরুতর হওয়ায় তাঁদের সকলকে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে পাঠানো হয়। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।