মানসিক অস্থিরতার জন্য পঠন-পাঠনে আগ্রহ কমবে। কর্মপ্রার্থীদের যোগাযোগ থেকে উপকৃত হবেন। ব্যবসায় যুক্ত হলে শুভ। ... বিশদ
প্রাণেশবাবু বলেন, কতিপয় ব্যক্তি কুপন ছাড়া বা কুপন দিয়ে সংগঠনের নাম করে ১০ টাকা, পাঁচ টাকা করে আদায় করছে। এই তোলাবাজি বন্ধ করার জন্য আমরা কোচবিহার সদরে শ্রমিক তহবিলের জন্য সংগঠনের পক্ষ থেকে মিনি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় যে চাঁদা সংগ্রহ করতাম তা বন্ধ রাখছি। আমরা এর আগেও এই রকম অভিযোগ পেয়েছি। এবার আমরাও এসব বন্ধের জন্য একটি টিম তৈরি করছি।
আইএনটিটিইউসির জেলা সাধারণ সম্পাদক আলিজার রহমান বলেন, সংগঠন ও দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য এক শ্রেণির মানুষ এসব করছে। সংগঠনের নামে বেআইনি ভাবে কেউ যাতে টাকা তুলতে না পারে তার জন্য জেলা সভাপতির নেতৃত্বে একটি টিম তৈরি করে আমার ময়দানে নামছি। নেতৃত্বকে না মেনে দলের বা দলের বাইরের কেউ অবৈধ ভাবে এসব করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কোচবিহার জেলায় বিভিন্ন ক্ষেত্রের শ্রমিকদের সহায়তা করার জন্য একটি শ্রমিক তহবিল রয়েছে বলে দাবি করেছে আইএনটিটিইউসি। সেই তহবিলের চাঁদা বাবদ তারা মিনি বাস স্ট্যান্ড থেকে প্রতিদিন পাঁচ টাকা গাড়ির মালিকদের থেকে সংগ্রহ করত। সেই টাকা শ্রমিকদের মেয়ের বিয়ে, বই কেনা সহ অন্যান্য খাতে ব্যয় করা হতো। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়েই এক শ্রেণির মানুষ ভুয়ো রসিদ ছাপিয়ে তা নিয়ে যে কোনও জায়গা থেকে তোলা তুলছে বলে অভিযোগ। যে রসিদ তারা দিচ্ছে তা সংগঠনের রসিদ নয়। ফলে বিপাকে পড়েছে সংগঠন। যথেচ্ছ ভাবে টাকা তোলার কারণে সংগঠনকে বিভিন্ন জায়গায় প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। তাই এবার এই তোলা আদায় ঠেকাতে তারা নিজোরাই ময়দানে নামতে চলেছে। পাশাপাশি তাদের সংগঠনের নাম করে যাতে অন্য কেউ তোলা আদায় করতে না পারে সেই জন্য রীতিমতো সাংবাদিক সম্মেলন করে নিজেরাও কোচবিহারে চাঁদা আদায় করবে না বলে সংগঠন জানিয়ে দিয়েছে।