কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
বিএনএ, রায়গঞ্জ: মঙ্গলবার সকালে দিদিকে বলো কর্মসূচিতে বেরিয়ে ব্যবসায়ী ও বাসিন্দাদের প্রশ্নের মুখে পড়লেন রায়গঞ্জ পুরসভার চেয়ারম্যান সন্দীপ বিশ্বাস। দেবীনগর বাজারের ব্যবসায়ীরা বলেন, নিষিদ্ধ ক্যারিব্যাগের রমরমা কেন? আপনারা কিছু একটা করুন। কারখানা বন্ধ করে দিন, তাহলে গ্রাহকরাও ক্যারিব্যাগ চাইবে না। অপরদিকে দেবীনগর নাম সংঘের গলিতে থাকা পাড়ার একটি পুকুর মশা ও পোকামাকড়ের আঁতুড়ঘরে পরিণত হয়েছে। পুকুরটি সংস্কার ও পাড়ের রাস্তা সংস্কারের দাবি চেয়ারম্যানকে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
পুরসভার চেয়ারম্যান তৃণমূল কংগ্রেসের সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, বাজারের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেছি। নিষিদ্ধ ক্যারিব্যাগ বন্ধ করা নিয়ে তারা বলেছেন কারখানায় উৎপাদন বন্ধ করা হোক। আমি বলেছি পুরসভার যা করণীয় তা করা হবে। ব্যবসায়ীরা ফোন নম্বর নিয়ে বলেছেন দিদিকে বলোতে তাঁদের মতামত জানাবেন। এলাকার একটি পুকুর সংস্কারের বিষয়ে পুরসভা পদক্ষেপ করবে।
মঙ্গলবার ঘড়িতে সকাল ৯টা বাজতেই দেবীনগর বাজারে দলের কর্মীদের নিয়ে উপস্থিত হন সন্দীপবাবু। সেখানে ব্যবসায়ী ছাড়াও বাজারে আসা স্থানীয় বাসিন্দাদের হাতে তিনি নিজেই দিদিকে বলোর ফোন নম্বরের কার্ড তুলে দিয়েছেন। বাজারে ব্যস্ততার মধ্যেও ক্রেতা বিক্রেতারা চেয়ারম্যানকে নাগালে পেয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। দেবীনগর বাজারের চাল ব্যবসায়ী রতন নস্কর চেয়ারম্যানকে সামনে পেয়ে বলেন, দাদা ক্যারিব্যাগ উঠিয়ে দিন। বাজারে ওই ব্যাগ থাকায় খদ্দেররাও আমাদের কাছে ওই ব্যাগে জিনিসপত্র নিতে চায়। পরিবেশের পক্ষে ক্ষতিকর ওই ব্যাগের ব্যবহার বন্ধ করে যদি কাগজের বা কাপড়ের ব্যাগ চালু করা যায়, তাতে ব্যবসায়ীদের সমস্যা কিছুই নেই। ফোন নম্বর হাতে পেয়ে ওই ব্যবসায়ী বলেন, দিদিকে আমি নিজে বলবো যেন ওই ক্যারিব্যাগ তৈরির কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এরপর মাছবাজার সব্জিবাজার ঘুরে চেয়ারম্যান বাজারে একটি চায়ের দোকানে বসেন। রণ ঘোষের চায়ের দোকানে তখন বাজারে আসা লোকজন অনেকেই চা জলখাবার খাচ্ছিলেন। তাঁদের সঙ্গে বসে সন্দীপবাবু নিজেও চা খেয়েছেন। ওই সময় বসেই অনেকের বাড়ির খোঁজখবরও নিয়েছেন সন্দীপবাবু। এদিন স্থানীয় দলীয় কার্যালয়ে বসে ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের দলের তিনটি বুথের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন সন্দীপবাবু। পরে দুপুরে তিনি নাম সংঘের গলিতে দলের কর্মী সাথী ঘোষের বাড়িতে দুপুরের খাবার খেয়েছেন। এদিন দিনভর দেবীনগরের বিস্তীর্ণ এলাকায় বাসিন্দাদের কাছে গিয়ে দিদিকে বলোর কার্ড বিলিয়েছেন। রাতে বিবেকানন্দ পল্লিতে দলের কর্মী জয়ন্ত দাসের বাড়িতে তিনি রাত কাটিয়েছেন।
মঙ্গলবার শহরের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে দিদিকে বলো কর্মসূচি হলেও দলের নির্দেশে সন্দীপবাবু ১৭ নম্বর ২০ নম্বর ওয়ার্ডেও ওই কর্মসূচি আগামী ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে পালন করবেন। ইতিমধ্যে রায়গঞ্জের গ্রামীণ এলাকা গৌরী, চাপদুয়ার, সোহারই মোড়ে তিনটি জায়গায় ওই কর্মসূচি পালন করেছেন রায়গঞ্জ পুরসভার চেয়ারম্যান। নিজের শহরে এদিন দিদিকে বলো কর্মসূচিতে বেরিয়ে জনগনের কাছাকাছি যাওয়ায় বাসিন্দারাও এলাকার ছোটখাটো নানা সমস্যাও চেয়ারম্যানের কাছে তুলে ধরেন।
পুরসভার চেয়ারম্যান তৃণমূল কংগ্রেসের সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, বাজারের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেছি। নিষিদ্ধ ক্যারিব্যাগ বন্ধ করা নিয়ে তারা বলেছেন কারখানায় উৎপাদন বন্ধ করা হোক। আমি বলেছি পুরসভার যা করণীয় তা করা হবে। ব্যবসায়ীরা ফোন নম্বর নিয়ে বলেছেন দিদিকে বলোতে তাঁদের মতামত জানাবেন। এলাকার একটি পুকুর সংস্কারের বিষয়ে পুরসভা পদক্ষেপ করবে।
মঙ্গলবার ঘড়িতে সকাল ৯টা বাজতেই দেবীনগর বাজারে দলের কর্মীদের নিয়ে উপস্থিত হন সন্দীপবাবু। সেখানে ব্যবসায়ী ছাড়াও বাজারে আসা স্থানীয় বাসিন্দাদের হাতে তিনি নিজেই দিদিকে বলোর ফোন নম্বরের কার্ড তুলে দিয়েছেন। বাজারে ব্যস্ততার মধ্যেও ক্রেতা বিক্রেতারা চেয়ারম্যানকে নাগালে পেয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। দেবীনগর বাজারের চাল ব্যবসায়ী রতন নস্কর চেয়ারম্যানকে সামনে পেয়ে বলেন, দাদা ক্যারিব্যাগ উঠিয়ে দিন। বাজারে ওই ব্যাগ থাকায় খদ্দেররাও আমাদের কাছে ওই ব্যাগে জিনিসপত্র নিতে চায়। পরিবেশের পক্ষে ক্ষতিকর ওই ব্যাগের ব্যবহার বন্ধ করে যদি কাগজের বা কাপড়ের ব্যাগ চালু করা যায়, তাতে ব্যবসায়ীদের সমস্যা কিছুই নেই। ফোন নম্বর হাতে পেয়ে ওই ব্যবসায়ী বলেন, দিদিকে আমি নিজে বলবো যেন ওই ক্যারিব্যাগ তৈরির কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এরপর মাছবাজার সব্জিবাজার ঘুরে চেয়ারম্যান বাজারে একটি চায়ের দোকানে বসেন। রণ ঘোষের চায়ের দোকানে তখন বাজারে আসা লোকজন অনেকেই চা জলখাবার খাচ্ছিলেন। তাঁদের সঙ্গে বসে সন্দীপবাবু নিজেও চা খেয়েছেন। ওই সময় বসেই অনেকের বাড়ির খোঁজখবরও নিয়েছেন সন্দীপবাবু। এদিন স্থানীয় দলীয় কার্যালয়ে বসে ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের দলের তিনটি বুথের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন সন্দীপবাবু। পরে দুপুরে তিনি নাম সংঘের গলিতে দলের কর্মী সাথী ঘোষের বাড়িতে দুপুরের খাবার খেয়েছেন। এদিন দিনভর দেবীনগরের বিস্তীর্ণ এলাকায় বাসিন্দাদের কাছে গিয়ে দিদিকে বলোর কার্ড বিলিয়েছেন। রাতে বিবেকানন্দ পল্লিতে দলের কর্মী জয়ন্ত দাসের বাড়িতে তিনি রাত কাটিয়েছেন।
মঙ্গলবার শহরের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে দিদিকে বলো কর্মসূচি হলেও দলের নির্দেশে সন্দীপবাবু ১৭ নম্বর ২০ নম্বর ওয়ার্ডেও ওই কর্মসূচি আগামী ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে পালন করবেন। ইতিমধ্যে রায়গঞ্জের গ্রামীণ এলাকা গৌরী, চাপদুয়ার, সোহারই মোড়ে তিনটি জায়গায় ওই কর্মসূচি পালন করেছেন রায়গঞ্জ পুরসভার চেয়ারম্যান। নিজের শহরে এদিন দিদিকে বলো কর্মসূচিতে বেরিয়ে জনগনের কাছাকাছি যাওয়ায় বাসিন্দারাও এলাকার ছোটখাটো নানা সমস্যাও চেয়ারম্যানের কাছে তুলে ধরেন।
