গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
উল্লেখ্য, স্থানীয় বাসিন্দা কনক রবিদাস নির্যাতিতা শিশুটির বাড়িতে তোষক সেলাইয়ের কাজ করতে গিয়েছিল। সেই বাড়িতে কাজ করার সময় শিশুটির মায়ের অনুপস্থিতিতে সে ওই বছর তিনেকের শিশুটির উপর অত্যাচার চালায়। এবিষয়ে নির্যাতিতার পরিবার স্থানীয় পুলিস ফাঁড়িতে অভিযোগ দায়ের করে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস কনক রবিদাসকে গ্রেপ্তার করে।
হরিশ্চন্দ্রপুর থানার আইসি সঞ্জয়কুমার দাস বলেন, নির্যাতিতা শিশুর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার মূল অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদিন অভিযুক্তকে চাঁচল মহাকুমা আদালতে তোলা হয়। তদন্তের প্রয়োজনে ধৃতকে দুই দিনের পুলিস রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। নির্যাতিতার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে শিশুটির চিকিৎসা চলছে। শিশুর পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযুক্তের কঠোর শাস্তি দাবি করা হয়েছে।