পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কোচবিহারে তৃণমূলের ভিত গড়ে তোলার ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথবাবুর বড় ভূমিকা রয়েছে। পরবর্তীতে তিনি উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের দায়িত্ব পান। কিন্তু লোকসভা নির্বাচনে দলের পরাজয় হয়। এরপর রবীন্দ্রনাথবাবুকে দলের জেলা সভাপতি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু দলীয় কাজ ও মন্ত্রীত্বের দায়িত্ব সামলানোর জন্য তিনি যেমন কোচবিহারের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতেন,তেমনি উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলাতেও তিনি ঘুরতেন। শুক্রবারই তিনি কলকাতা থেকে কোচবিহারে ফিরেছিলেন। কোচবিহারে এসে তিনি একটি প্রশাসনিক বৈঠকেও যোগ দিয়েছিলেন। এদিকে, আজ সোমবার কোচবিহারে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেজন্য স্টেডিয়াম ময়দানে হেলিপ্যাড তৈরি হয়েছে। নেতাজি সুভাষ ইন্ডোর স্টেডিয়ামে কর্মিসভা হবে। রবীন্দ্রনাথবাবু শুক্রবার প্রশাসনিক বৈঠক শেষে ইন্ডোর স্টেডিয়াম পরির্দশন করেছিলেন। এরপর রাতে বাড়িতে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তারপরেই তাঁকে নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়েছিল। অনুগামীরা নার্সিংহোমের সামনে ভিড় জমান। দলের বিভিন্ন স্তরের নেতৃত্বও তাঁর সঙ্গে দেখা করতে নার্সিংহোমে আসে। এদিনও রবীন্দ্রনাথবাবুকে বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়ার আগে থেকেই নার্সিংহাম চত্বরে অনুগামীদের ভিড় ছিল।