পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
তৃণমূলের ময়নাগুড়ি ব্লক আহ্বায়ক ডালিম রায় বলেন, আমি শিবশঙ্করবাবুর এই আচরণ নিয়ে জেলা সভাপতিকে জানাবো। তিনি দলের একজন ব্লক সভাপতি। তাঁর কাছ থেকে এমন আচরণ কখনও কাম্য নয়। এই সরকারি বৈঠক পঞ্চায়েতগুলির উন্নয়ন নিয়ে ছিল। শুধুমাত্র একটি গ্রাম পঞ্চায়েতের জন্য একটি জরুরি বৈঠক তিনি ভণ্ডুল করে দিয়েছেন। শিবশঙ্করবাবু বলেন, প্রশাসন পঞ্চায়েতগুলির উন্নয়ন নিয়ে সভা ডেকেছিল। কিন্তু ধর্মপুরে দীর্ঘদিন ধরে অচলাবস্থা রয়েছে। ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূল থেকে বিজেপিতে গিয়েছেন। আমরা তাঁকে প্রধান হিসাবে মানি না। আমরা এনিয়ে সরকারি আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। বৈঠক ভণ্ডুলের অভিযোগ ঠিক নয়।
ধর্মপুরের বিজেপির প্রধান বিপুল দাস বলেন, আমি তো প্রধানই আছি। আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। অভিযোগ এখনও প্রমাণ হয়নি। তৃণমূল নেতা শিবশঙ্করবাবু আমাকে কাজ করতে দিচ্ছেন না। এনিয়ে মহকুমা শাসক রঞ্জন কুমার দাস কিছু বলেননি। ময়নাগুড়ির বিডিও ফিন্টোশ শেরপা বলেন, জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক ডাকা হয়েছিল। কোনও কারণে তা হয়নি। বিজেপির জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতি দেবাশিস চক্রবর্তী বলেন, তৃণমূলের ব্লক সভাপতি উল্টোপাল্টা বকছেন। ধর্মপুরের প্রধান অভিযুক্ত কি না তা আদালতে প্রমাণ হবে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ পুরো ভিত্তিহীন। তৃণমূলের জেলা সভাপতি কৃষ্ণ কুমার কল্যাণী বলেন, আমি অসমে আছি। আমি বুধবারের ঘটনা জানি না। ময়নাগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শিবম রায় বসুনিয়া বলেন, বুধবার সভা ভণ্ডুলের ব্যাপারে জেলায় জানাব।