পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গত ২৫ অক্টোবর একই দিনে বাগান দু’টি বন্ধ করে মালিকপক্ষ চলে যাওয়ায় দু’টি বাগানের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া পড়েছিল। ফলে মালিকপক্ষ বকেয়া বিল না মেটানোয় চলতি মাসের ৯ তারিখ বিদ্যুৎ বন্টন কোম্পানি বাগান দু’টির বৈদ্যুতিক সংযোগ কেটে দিয়েছে। যদিও কালচিনি ব্লক প্রশাসন ডিজেল দিয়ে বাগান দু’টিতে পরিস্রুত পানীয় জল পরিষেবা স্বাভাবিক রেখেছে। এদিকে বিদ্যুৎ বন্টন কোম্পানির তরফে জানানো হয়েছে, বকেয়া দিলেই সংযোগ দেওয়া হবে।
শ্রমদপ্তরের বীরপাড়ার সহকারী শ্রম কমিশনার নীল ছেত্রী বলেন, মালিকপক্ষ না আসায় মঙ্গলবারের বৈঠক ভেস্তে গিয়েছে। দ্রুত পরবর্তী বৈঠক ডাকার উদ্যোগ নেওয়া হবে। বাগান দু’টিতে বৈদ্যুতিক লাইন কাটার বিষয়টি জেলাশাসককে জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, দু’টি বন্ধ বাগান মিলিয়ে মোট শ্রমিকের সংখ্যা ৩২৭৯। দু’টি বাগানই বর্তমানে অন্ধকারে ডুবে আছে। যদিও কালচিনির বিডিও ভূষণ শেরপা বলেন, বিদ্যুৎ না থাকলেও ডিজেল দিয়ে জল তুলে দু’টি বাগানের পরিস্রুত পানীয় জল পরিষেবা স্বাভাবিক রাখা হয়েছে। বিষয়টি জেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।