গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিন বোনেরা অনুষ্ঠান চত্বরে আসতেই কার্যত গোটা এলাকা উৎসবের চেহারা নেয়। যত সময় গড়াতে থাকে, নতুন উৎসব দেখার জন্য ভিড় বাড়তে থাকে। আয়োজনে কোনও কিছুরই খামতি ছিল না। নিমকি, লুচি, ভাজাভুজি ও তিন রকমের মিষ্টি দিয়ে পেটপুরে খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থাও ছিল। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, তাঁদের মস্তিষ্কপ্রসূত এই অনুষ্ঠানে ব্যাপক সাড়া মিলেছে। এবার থেকে প্রতি বছরই এই অনুষ্ঠানে হবে।
বোনফোঁটা অনুষ্ঠানের মূল উদ্যোক্তা মালদহ কলেজর অতিথি অধ্যাপিকা সুদেষ্ণা মৈত্র বলেন, বোনফোঁটার মাধ্যমে একজন মেয়ে আর একজন মেয়েকে ধান-দুর্বা দিয়ে আশীর্বাদ করেছেন। এ এক অসাধারণ অনুভূতি। আমাদের ভীষণ ভালো লাগছে। এবার থেকে প্রতিবছর এই অনুষ্ঠান করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।