কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
কিষাণ ক্ষেত মজদুরের রাজ্য সভাপতি বেচারাম মান্না বলেন, জেলার কৃষক সংগঠনকে শক্তিশালী করতে এদিনের কর্মসূচিতে যোগদান করেছি। লোকসভা ভোটে জেলার নেতাদের নিজেদের মধ্যে কোন্দলের জন্য আমাদের পরাজয় হয়েছে। আগামী ২০২১ সালের আগে এই সব বন্ধ করে সংগঠনকে শক্তিশালী হতে হবে। তৃণমূলের জেলা সভাপতি অর্পিতা ঘোষ বলেন , জেলা কিষাণ ক্ষেত মজদুর সংগঠনকে শক্তিশালী করা এখন মূল লক্ষ্য আমাদের। সংগঠন আমাদের দুর্বল হয়ে পড়েছিল। তবে এখন ধীরে ধীরে সংগঠন শক্তিশালী হয়ে উঠছে। আগামীতে আরও বড় কর্মসূচি আমরা হাতে নেব।
জেলা কিষাণ ক্ষেত মজদুরের সভাপতি হায়দার আলি বলেন, আমি সদ্য দায়িত্ব পেয়েছি। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করব। এদিন কর্মসূচিতে আমাদের রাজ্য সভাপতি যা যা নির্দেশ দিয়েছেন তা আগামীতে অনুসরণ করে সংগঠনকে এগিয়ে নিয়ে যাব।
কিষাণ ক্ষেত মজদুরের তৎকালীন জেলা সভাপতি মফিজউদ্দিন মিঁঞা বিজেপিতে যোগদান করার পরে জেলা সংগঠন একেবারে দুর্বল হয়ে পড়ে। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে ইতিমধ্যে সভাপতি পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে হায়দর আলিকে। দায়িত্ব পেতেই নতুন করে সংগঠন সাজানো উদ্যোগ নেতৃত্ব নিয়েছে। দীর্ঘ কয়েক বছর পরে জেলায় কিষাণ ক্ষেত মজদুর সংগঠনের এমন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে জেলায়। এদিন রাজ্য সভাপতি মঞ্চে উঠে তৃণমূল নেতাদের তীব্র আক্রমণ করেন। তিনি নেতাদের কটাক্ষ করে বলেন, ফেসবুক করা আর পাঞ্জাবি পরে ঘুরে বেড়ানোর কারণে মানুষ নেতাদের দূরে সরিয়ে দিয়েছেন। বেচারামবাবুর এই মন্তব্যে আলোড়ন পড়ে গিয়েছে তৃণমূল শিবিরে।