কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
মালদহের পুলিস সুপার অলোক রাজোরিয়া বলেন, সাত দুষ্কৃতী শহরে ডাকাতি ও শহর লাগোয়া এলাকায় ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে জড়ো হয়েছিল। আমরা তাদের ছক ভেস্তে দিই। পুলিস দেখে দুষ্কৃতীরা পালানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়।
উল্লেখ্য, ইংলিশবাজার শহর ও লাগোয়া এলাকায় সম্প্রতি চুরি-ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের ঘটনা বেড়ে গিয়েছে। কিছুদিন আগে শহরের বাঁশুলিতলায় এক মহিলার ব্যাগ কেপমারি হয়। শহরের কয়েকটি এলাকায় রাতের অন্ধকারে কালিয়াচক, মোথাবাড়ি ও বৈষ্ণবনগর এলাকার কয়েকজন উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘোরাফেরা করার জন্য গণপ্রহারের শিকার হয়। তারা চুরির উদ্দেশ্যে শহরে ঢুকেছিল বলে পুলিসি জেরায় স্বীকার করে নেয়। পরপর ওইসব ঘটনায় পুলিস সক্রিয় হয়ে ওঠে। শহর এবং লাগোয়া এলাকায় চুরি-ছিনতাইয়ের মতো অপ্রীতিকর ঘটনা রুখতে জেলা পুলিসের কর্তারাও ইংলিশবাজার থানার উপর চাপ সৃষ্টি করেন। পাশাপাশি শহরবাসীর তরফেও পুলিসের উপর চাপ সৃষ্টি করা হয়। জাঁতাকলে পড়ে ইংলিশবাজার থানা দুষ্কৃতী ধরতে উঠেপড়ে লেগেছে বলে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে।
জেলা পুলিসের এক আধিকারিক বলেন, চুরি-ছিনতাই রুখতে উর্দিধারীদের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিসও শহরে নজরদারি চালাচ্ছে। কোনওভাবে দুষ্কৃতীদের রেয়াত করা হবে না। বেশিরভাগ সময় ডাকাতির আগে দুষ্কৃতীরা সংশ্লিষ্ট এলাকায় রেইকি করে যায়। ‘টার্গেট’ করা বাড়ি বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের আশপাশে সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে কিনা, তা তারা আগে খতিয়ে দেখে। পাশাপাশি এলাকায় ঢোকা ও বের হওয়ার রাস্তাও দেখে নেয়।