বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
যদিও বিষয়টিতে সহমত হতে পারছেন না বাসিন্দারা। অনেকেরই অভিযোগ, দিনের পর দিন নতুন নতুন লেভেলে বাজারে আসছে নানান ভেজাল খাদ্য সামগ্রী। যা শিশু থেকে বয়স্ক সবার পক্ষে ক্ষতিকারক হতে পারে। এবিষয়ে স্বাস্থ্য দপ্তরের ফুড সেফটি বিভাগকে আরও বেশি তৎপর হওয়ার প্রয়োজন আছে বলেই মনে করছেন তাঁরা।
উত্তর দিনাজপুরের ডিস্ট্রিক্ট ফুড সেফটি অফিসার বিজয় কুমাই বলেন আমি দার্জিলিংয়ের পাশাপাশি উত্তর দিনাজপুর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে বিভাগের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মাসে একদিন করে গিয়ে জেলাগুলিতে গিয়ে যতটা সম্ভব কাজ করে থাকি। আমি এর আগেও জল, তেল সহ বিভিন্ন ভেজাল খাদ্য সামগ্রী বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছি। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত জেলাশাসক কাজল কান্তি সিনহা বলেন আমি এই দপ্তরের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে এখনও পর্যন্ত কোনও অভিযোগ আমার কাছে আসেনি। ফুড সেফটি বিভাগ সংক্রান্ত কোনও সমস্যার কথাও আমার কানে এসে পৌঁছয়নি। কী অসুবিধা হচ্ছে তা খোঁজ নিয়ে দেখছি।
রায়গঞ্জে বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্যের বিভিন্ন দোকানে, হোটেল, রেস্তোরাঁ বা রাস্তার ধারের ফাস্টফুডের অনেক দোকানে ভেজাল, নিম্নমানের বা নষ্ট খাবার বিক্রির অভিযোগ ওঠে। অনেক খাবারের দোকানে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিয়েও ক্ষোভ রয়েছে। হোটেল, ফাস্টফুডের খাবারের পাশাপাশি মিষ্টি, জল, তেলের ব্যবসায় ভেজাল মেশানোর অভিযোগও রয়েছে। বাসিন্দারা বলেন, এখন হোটেল, রেস্তোরাঁয় খাবারের চল অনেক বেড়ে গিয়েছে। ফাস্টফুডের দোকানগুলিতে সব সময় ভিড় লেগে থাকে। কিন্তু খাবারের গুণমান নিয়ে নজরদারি চোখে পড়ে না। গত এক বছরে ভেজাল খাদ্য সামগ্রী বা খাবার নিয়ে একটিও মামলা কোথাও হয়নি। এর সুযোগ নিচ্ছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। জনস্বাস্থ্য রক্ষা দিক থেকে এদিকে নজরদারি জরুরি।