রবীন রায়, (কালচিনি) আলিপুরদুয়ার, সংবাদদাতা: উত্তরবঙ্গের বন্ধ চা বাগান নিয়ে লোকসভার অধিবেশনে রাজ্যের সমস্ত বিজেপি এমপি একযোগে সরব হবেন।
নতুন কোনও কর্ম পরিকল্পনায় সাফল্যের ইঙ্গিত। লটারি বা ফাটকায় প্রাপ্তি যোগ। খেলাধূলায় কৃতিত্ব। বাক্যে ও ... বিশদ
সংবাদদাতা, ময়নাগুড়ি: ময়নাগুড়িতে একাধিক চায়ের দোকানের আড়ালে বেআইনি মদের ঠেক গড়ে উঠেছে বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। শুক্রবার অভিযোগ পেয়ে ময়নাগুড়ি থানার পুলিস খাগড়াবাড়ি ২ গ্রামপঞ্চায়েত এলাকার টেকাটুলিতে অভিযান চালায়। কিন্তু কোনও ব্যবসায়ীকে আটক করা যায়নি। এদিন পুলিসের গাড়ি দেখা মাত্রই দোকান ছেড়ে পালিয়ে যান ওই সব ব্যবসায়ীরা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন খাগড়াবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বেশ কয়েকজন গ্রামবাসী ময়নাগুড়ি থানায় মদ বিক্রি বন্ধে স্মারকলিপি জমা দেন। এই স্মারকলিপি পাওয়া মাত্রই পুলিস ওই এলাকায় অভিযান চালায়।
খাগড়াবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার টেকাটুলি বাজারের উল্টোদিকে জাতীয় সড়কের ধারে একাধিক এধরনের বেআইনি মদের ঠেক গজিয়ে উঠেছে। এলাকাবাসীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই এই দোকানগুলিতে চা ও অন্যান্য খাবার বিক্রির আড়ালে চলে বেআইনিভাবে মদ বিক্রয়ও। এর ফলে এই এলাকায় এক অস্বস্তিকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। টেকাটুলি স্কুলের ছাত্রীদের এই এলাকা দিয়ে স্কুলে যেতে হয়। অভিযোগ, ওই দোকানগুলিতে বসে থাকা মদ্যপরা তাদের অনেক সময় বিরক্ত করে। বৃহস্পতিবার মদ বিক্রেতা ও এক স্থানীয় ব্যক্তির মধ্যে বচসা বাঁধে। এর ফলে ওই স্থানীয় বাসিন্দা মদ বিক্রেতার হাতে বেদম মার খেয়ে বর্তমানে জলপাইগুড়ি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এলাকার বাসিন্দা বিজয় রায়, শ্যামাপদ বিশ্বাসরা অভিযোগ করেন, খাগড়াবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার টেকাটুলি বাজারের উভয় দিকে ব্যাঙের ছাতার মত মদের দোকান গজিয়ে উঠেছে। এসব দোকানে লোকদেখানো চা, খাবার ইত্যাদি বিক্রি হলেও এদের মূল ব্যবসা বেআইনি মদ, গাঁজা সহ নানা নেশার সামগ্রী বিক্রি করা। টেকাটুলি এলাকায় বড় বাজার রয়েছে। এছাড়াও গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস এবং দু’টি স্কুলও রয়েছে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এই এলাকায় মাতালের তাণ্ডব চলে। ফলে এলাকার মহিলা, স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। তাই এদিন আমরা সকলে সমবেত হয়ে এই মদ বিক্রি বন্ধ করতে স্মারকলিপি প্রদান করেছি।
খাগড়াবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার প্রধান তৃণমূলের বাবলু রায় বলেন, এই এলাকায় এর আগেও মদ বিক্রয়ের অভিযোগ এসেছিলো। আমি নিজে অভিযান করেছি। এরপরেও খবর পেয়েছি যে আরও নতুন বহু দোকানে মদ বিক্রি হচ্ছে। পুলিস এদিন এই এলাকার দোকানগুলিতে হানা দিয়েছে। আমি চাইছি প্রশাসন কঠোর হাতে এই মদ বিক্রয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করুক।
টেকাটুলি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি বৈদ্যনাথ দে বলেন, আমরা চাইছি এই এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা বজায় থাকুক। সেজন্য প্রশাসন যা ব্যবস্থা নেবে, আমরা তাদের পাশে আছি।
ময়নাগুড়ি থানার আইসি তমাল দাস বলেন, অবৈধভাবে মদ বিক্রির অভিযোগ আসছিল আমাদের কাছে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা এদিন অভিযান চালিয়েছি। এমন অভিযান নিয়মিত চলবে।
খাগড়াবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার টেকাটুলি বাজারের উল্টোদিকে জাতীয় সড়কের ধারে একাধিক এধরনের বেআইনি মদের ঠেক গজিয়ে উঠেছে। এলাকাবাসীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই এই দোকানগুলিতে চা ও অন্যান্য খাবার বিক্রির আড়ালে চলে বেআইনিভাবে মদ বিক্রয়ও। এর ফলে এই এলাকায় এক অস্বস্তিকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। টেকাটুলি স্কুলের ছাত্রীদের এই এলাকা দিয়ে স্কুলে যেতে হয়। অভিযোগ, ওই দোকানগুলিতে বসে থাকা মদ্যপরা তাদের অনেক সময় বিরক্ত করে। বৃহস্পতিবার মদ বিক্রেতা ও এক স্থানীয় ব্যক্তির মধ্যে বচসা বাঁধে। এর ফলে ওই স্থানীয় বাসিন্দা মদ বিক্রেতার হাতে বেদম মার খেয়ে বর্তমানে জলপাইগুড়ি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এলাকার বাসিন্দা বিজয় রায়, শ্যামাপদ বিশ্বাসরা অভিযোগ করেন, খাগড়াবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার টেকাটুলি বাজারের উভয় দিকে ব্যাঙের ছাতার মত মদের দোকান গজিয়ে উঠেছে। এসব দোকানে লোকদেখানো চা, খাবার ইত্যাদি বিক্রি হলেও এদের মূল ব্যবসা বেআইনি মদ, গাঁজা সহ নানা নেশার সামগ্রী বিক্রি করা। টেকাটুলি এলাকায় বড় বাজার রয়েছে। এছাড়াও গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস এবং দু’টি স্কুলও রয়েছে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এই এলাকায় মাতালের তাণ্ডব চলে। ফলে এলাকার মহিলা, স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। তাই এদিন আমরা সকলে সমবেত হয়ে এই মদ বিক্রি বন্ধ করতে স্মারকলিপি প্রদান করেছি।
খাগড়াবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার প্রধান তৃণমূলের বাবলু রায় বলেন, এই এলাকায় এর আগেও মদ বিক্রয়ের অভিযোগ এসেছিলো। আমি নিজে অভিযান করেছি। এরপরেও খবর পেয়েছি যে আরও নতুন বহু দোকানে মদ বিক্রি হচ্ছে। পুলিস এদিন এই এলাকার দোকানগুলিতে হানা দিয়েছে। আমি চাইছি প্রশাসন কঠোর হাতে এই মদ বিক্রয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করুক।
টেকাটুলি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি বৈদ্যনাথ দে বলেন, আমরা চাইছি এই এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা বজায় থাকুক। সেজন্য প্রশাসন যা ব্যবস্থা নেবে, আমরা তাদের পাশে আছি।
ময়নাগুড়ি থানার আইসি তমাল দাস বলেন, অবৈধভাবে মদ বিক্রির অভিযোগ আসছিল আমাদের কাছে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা এদিন অভিযান চালিয়েছি। এমন অভিযান নিয়মিত চলবে।
