ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
বিএনএ, জলপাইগুড়ি: সম্প্রতি জলপাইগুড়ি শহরে মদ খেয়ে গণ্ডগোলকে ঘিরে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়। ঘটনার পরেই নড়েচড়ে বসল জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার পুলিস। বৃহস্পতিবার জলপাইগুড়ি শহরের একাধিক জায়গায় পুলিস বেআইনি মদের ঠেকের বিরুদ্ধে অভিযান চালায়। শহরের বিভিন্ন জায়গা ওই অভিযান চালিয়ে মাদক দ্রব্য বিক্রির অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। শহরের বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাত বাড়তেই রেল স্টেশন, বাসস্ট্যান্ড সহ বিভিন্ন এলাকা কার্যত মদ্যপদের দখলে চলে যায়। পুলিস কড়া ব্যবস্থা না নিলে ওই ঘটনার পুনরাবৃত্তি আরও হবে ।
জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার আইসি বিশ্বাশ্রয় রায় বলেন, অবৈধ মাদক বিক্রয়কারীদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান শুরু হয়েছে। এদিন শহরজুড়ে অভিযান চালিয়ে তিনজনকে হাতেনাতে ধরা হয়। পরে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের এখন থেকে ধরাবাহিক অভিযান চলবে।
প্রসঙ্গত, গত রবিবার রাতে ৩ নম্বর গুমটি এলাকায় মদ খেয়ে মারামারি করে চারজন। এতে কিশোর বিশ্বকর্মা(৪০) গুরুতর জখম হন। তাঁকে রাতেই উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরের দিন সোমবার তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনায় অভিযুক্ত বিজয় মাহাত, সঞ্জীব ইসলাম এবং রঞ্জিত মাহাতকে পুলিস গ্রেপ্তার করে। পুলিস অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু করে তাদের আদালতের মাধ্যমে হেফাজতে নিয়েছে।
পুলিস জানিয়েছে, ওই চারজনে একসঙ্গে বসে মদ্যপান করেছিল। অতিরিক্ত মদ্যপানের পরে কথা কাটাকাটি থেকে মারামারিতে জড়িয়ে যায়। তিনজন মিলে কিশোর বিশ্বকর্মাকে বেধড়ক পেটায়। রাস্তার ধারে নালার মধ্যে সজ্ঞাহীন অবস্থায় কিশোরবাবু দীর্ঘক্ষণ পড়ে থাকে। কিশোরবাবু যে স্কুটার নিয়ে এসেছিলেন সেটিও অভিযুক্তরা নিজেদের কাছে রেখে দেয়। পরে পুলিস অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করে ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে পারে। এদিকে শহরের মধ্যে মদ খেয়ে মারামারি এবং মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। পুলিসের নজরদারি নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন ওঠে।
জলপাইগুড়ির বাসিন্দাদের দাবি, শহরের ৩ নম্বর গুমটি থেকে রেল লাইন ধরে ১ নম্বর গুমটি পর্যন্ত বেআইনি মদ বিক্রির ঘাঁটি তৈরি হয়েছে। এছাড়াও শহরের বউবাজার, শান্তিপাড়া, জয়ন্তীপাড়া এলাকায় দিনের বেলাতেও ছোট ছোট চা, পানের দোকানে মদ বিক্রি হচ্ছে। রাজবাড়ি এলাকা, করালা নদীর ধারে মদ বিক্রি হয়। করালা নদীর ধরে বসার জায়গার লাইটগুলি খারাপ হয়ে রয়েছে। সন্ধ্যা নামতেই সেখানে মদের বোতল নিয়ে জমিয়ে আড্ডা বসে। শহরের রেল স্টেশন, কদমতলা বাসস্ট্যান্ড চত্বর রাত বাড়লেই কার্যত মদ্যপদের দখলে চলে যায়। কিছু লোক প্রকাশ্যেই মদ খেয়ে মাতলামি করে। খুনের ওই ঘটনার পুনরাবৃত্তি রুখতে সতর্ক পুলিস অবশেষে অভিযানে নেমেছে। পুলিসের দাবি, শহরজুড়ে মদ্যপদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। অবৈধ মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। সাদা পোশাকেও পুলিস কর্মীরা অভিযান চালাবেন। এদিন ২ নম্বর গুমটি এলাকায় অভিযান চালানো হয়।
জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার আইসি বিশ্বাশ্রয় রায় বলেন, অবৈধ মাদক বিক্রয়কারীদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান শুরু হয়েছে। এদিন শহরজুড়ে অভিযান চালিয়ে তিনজনকে হাতেনাতে ধরা হয়। পরে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের এখন থেকে ধরাবাহিক অভিযান চলবে।
প্রসঙ্গত, গত রবিবার রাতে ৩ নম্বর গুমটি এলাকায় মদ খেয়ে মারামারি করে চারজন। এতে কিশোর বিশ্বকর্মা(৪০) গুরুতর জখম হন। তাঁকে রাতেই উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরের দিন সোমবার তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনায় অভিযুক্ত বিজয় মাহাত, সঞ্জীব ইসলাম এবং রঞ্জিত মাহাতকে পুলিস গ্রেপ্তার করে। পুলিস অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু করে তাদের আদালতের মাধ্যমে হেফাজতে নিয়েছে।
পুলিস জানিয়েছে, ওই চারজনে একসঙ্গে বসে মদ্যপান করেছিল। অতিরিক্ত মদ্যপানের পরে কথা কাটাকাটি থেকে মারামারিতে জড়িয়ে যায়। তিনজন মিলে কিশোর বিশ্বকর্মাকে বেধড়ক পেটায়। রাস্তার ধারে নালার মধ্যে সজ্ঞাহীন অবস্থায় কিশোরবাবু দীর্ঘক্ষণ পড়ে থাকে। কিশোরবাবু যে স্কুটার নিয়ে এসেছিলেন সেটিও অভিযুক্তরা নিজেদের কাছে রেখে দেয়। পরে পুলিস অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করে ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে পারে। এদিকে শহরের মধ্যে মদ খেয়ে মারামারি এবং মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। পুলিসের নজরদারি নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন ওঠে।
জলপাইগুড়ির বাসিন্দাদের দাবি, শহরের ৩ নম্বর গুমটি থেকে রেল লাইন ধরে ১ নম্বর গুমটি পর্যন্ত বেআইনি মদ বিক্রির ঘাঁটি তৈরি হয়েছে। এছাড়াও শহরের বউবাজার, শান্তিপাড়া, জয়ন্তীপাড়া এলাকায় দিনের বেলাতেও ছোট ছোট চা, পানের দোকানে মদ বিক্রি হচ্ছে। রাজবাড়ি এলাকা, করালা নদীর ধারে মদ বিক্রি হয়। করালা নদীর ধরে বসার জায়গার লাইটগুলি খারাপ হয়ে রয়েছে। সন্ধ্যা নামতেই সেখানে মদের বোতল নিয়ে জমিয়ে আড্ডা বসে। শহরের রেল স্টেশন, কদমতলা বাসস্ট্যান্ড চত্বর রাত বাড়লেই কার্যত মদ্যপদের দখলে চলে যায়। কিছু লোক প্রকাশ্যেই মদ খেয়ে মাতলামি করে। খুনের ওই ঘটনার পুনরাবৃত্তি রুখতে সতর্ক পুলিস অবশেষে অভিযানে নেমেছে। পুলিসের দাবি, শহরজুড়ে মদ্যপদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। অবৈধ মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। সাদা পোশাকেও পুলিস কর্মীরা অভিযান চালাবেন। এদিন ২ নম্বর গুমটি এলাকায় অভিযান চালানো হয়।
