কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুবীরেশবাবু বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় বহু পুরনো। কাঠামোগত পরিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত কলেজগুলি থেকে যারা পাশ করছে তাদের সকলকে আমরা এখানে পড়ার সুযোগ দিতে পারছি না। যদিও জলপাইগুড়িতে দ্বিতীয় ক্যাম্পাস শুরু হয়েছে। তাতেও চাহিদা মিটছে না। জাতীয় স্তরের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আমাকে যোগ দিতে যেতে হয়। সেজন্য সব সময়ে ওই ক্যাম্পাসে যেতে পারি না। একই সময়ে প্রতিষ্ঠিত বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে সহ উপাচার্য পদ রয়েছে। যাদবপুরেও ওই পদ আছে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে দু’জন সহ উপাচার্য আছেন। আমাদের এখানে সহ উপাচার্যের পদটি সৃষ্টি করা দরকার। এদিনের মিটিংয়ে তাই উচ্চশিক্ষা দপ্তরের আধিকারিকদের কাছে সহ উপাচার্য পদ সৃষ্টির আবেদন জানিয়েছি। এছাড়া মিনি সচিবালয় উত্তরকন্যায় শিক্ষাদপ্তরের একটি শাখা করার আবেদন আমরা জানিয়েছি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দিলীপবাবু বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় ন্যাকের ‘এ’ গ্রেড প্রাপ্ত। ন্যাক পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়াতে হবে। তবে বর্তমানে যে পরিকাঠামো আছে তাতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়িয়েও আমরা যে জায়গায় আছি সেটা পরিকাঠামোগতভাবে যথেষ্ট সহায়ক নয়। এদিন উচ্চশিক্ষা দপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সেখানে আমরা বেশকিছু বিষয়ে প্রস্তাব তাঁদের কাছে রেখেছি। আশা করি, আধিকারিকরা তা খতিয়ে দেখবেন।
উচ্চশিক্ষা দপ্তরের প্রধান সচিব মণীষ জৈন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রস্তাবের মধ্যে যেগুলি নীতি সিদ্ধান্তের বিষয় রয়েছে সেগুলি নিয়ে আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করব। আশা করি, নিশ্চই একটি সিদ্ধান্তে আসা যাবে।