পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বিজেপির তুফানগঞ্জের সংযোজক উৎপল দাস বলেন, তল্লিগুড়িতে এদিন আমাদের সঙ্কল্প যাত্রা ছিল। বিকেলের সেখানেই আমাদের সভার প্রস্তুতি চলছিল। সেই সময়ে তৃণমূল আশ্রিত একদল দুষ্কৃতী আমাদের কর্মীদের উপরে অচমকা চড়াও হয়। তাঁদের রাস্তায় ফেলে মারধর করে। এতে ১৫ জন কর্মী জখম হন। বেশির ভাগকেই তুফানগঞ্জ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়। সেখানে একজন এখনও ভর্তি আছেন। গণ্ডগোলের সময়ে পুলিস কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায়। আমাদের কর্মীদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে এদিন রামপুর বাজারে ধর্মঘট পালন করি। আমাদের ডাকা ব্যবসা ধর্মঘট সফল হয়েছে। বিজেপির নাটাবাড়ির সংযোজক সঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন, শুক্রবার গভীর রাতে আমাদের বলরামপুর পার্টি অফিসে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বোমা মারে। এতে পার্টি অফিস ক্ষতি হয়েছে।
সমস্ত অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী বরীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, দেওচড়াই মোড়ে ও পুলিসের গাড়িতেও ওরা বোমা মেরেছে। ওরা আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করছে। তল্লিগুড়িতেও বোমা মেরেছে। বিকেলে যদি সভা থাকে তাহলে ওখানে সকালে বোমা মারল কেন? রামপুরে তো ওদের আক্রমণেই আমাদের এককর্মী মারা গিয়েছে। পুলিস তো অপরাধীদের ধরতে যাবেই। বলরামপুরে আমাদের কেউ বোমা মারেনি। তৃণমূল যুব নেতা অভিজিৎ দে ভৌমিক বলেন, তল্লিগুড়িতে আমাদের উপর বিজেপি হামালা চালানোয় ন’জন জখম হন। তাঁদের হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে।
এই সমস্ত বিষয়ে জানার জন্য পুলিস সুপার সন্তোষ নিম্বালকরকে এদিন একাধিকবার টেলিফোন করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।