পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কোচবিহার সেক্টরের ডিআইজি ভি কে সিং বলেন, আমাদের সীমান্তে কোনও উত্তেজনা নেই। আমি নিজেই বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেছি।
জলপাইগুড়ি ১৪৮ ব্যাটেলিয়নের কমান্ড্যান্ট বানাম্বর সাহু বলেন, সীমান্তে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য আমরা প্রস্তুত রয়েছি।
সম্প্রতি মুর্শিদাবাদে বিজিবির গুলিতে বিএসএফ জওয়ানের মৃত্যুর ঘটনায় উত্তেজনা তৈরি হয়েছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে। দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর শীর্ষ স্থানীয় কর্তারা ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখছেন। ঠিক কী কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে। এই ঘটনার পরে সতর্কতা বেড়েছে। বিএসএফ টহলদারি বাড়িয়েছে সীমান্তে। ভুলবশতও কেউ যাতে সীমান্ত পার না করে সেবিষয়ে সচেতন করা হচ্ছে সবাইকে। এক বিএসএফ কর্তা জানিয়েছেন, এই ঘটনায় যৌথ তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষ হলেই স্পষ্ট হবে, সেদিনের ঘটনা কেন ঘটেছে। সেই অনুয়ায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। প্রসঙ্গত, মুর্শিদাবাদের জলঙ্গিতে পদ্মা নদীতে মাছ ধরা নিয়ে বিজিবির সঙ্গে ভারতীয় জেলেদের বিবাদ বাঁধে। ওই ঘটনায় বিজিবি জওয়ানরা বিএসএফকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় বলে অভিযোগ। তাতে এক বিএসএফ জওয়ানের মৃত্যু ঘটে।
উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলার বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে। একাধিক এলাকায় জলসীমান্ত থাকায় সেখানে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া যায়নি। ওই এলাকাগুলি দিয়ে অনেক সময় ভুলবশত সীমান্ত অতিক্রম করার ঘটনা ঘটে। দিনহাটা, তুফানগঞ্জ, মেখলিগঞ্জ, চাউলহাটি, চাংরাবান্ধা সহ বিস্তীর্ণ এলাকা চোরাচালানের জন্য কুখ্যাত। সেসব এলাকায় এখন যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সেদিকেও সজাগ রয়েছে বিএসএফ।