দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
এবিষয়ে উত্তর মালদহ লোকসভা কেন্দ্রের সংসদ সদস্য খগেন মুর্মু বলেন, হবিবপুরের মধ্যম কেন্দুয়া থেকে আমরা গান্ধী সংকল্প যাত্রা শুরু করলাম। পাকুয়াহাটে পথসভার মাধ্যমে আমরা প্রথম দিনের যাত্রা শেষ করেছি। গান্ধী সংকল্প যাত্রার মধ্য দিয়ে আমরা মানুষের মধ্যে দেশভক্তির ভাবনা জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করছি।
বিজেপির জেলা সভাপতি গোবিন্দচন্দ্র মণ্ডল বলেন, হবিবপুর বিধানসভা এলাকা থেকে গান্ধী সংকল্প পদযাত্রা শুরু হল। জেলাজুড়ে আমরা ১২টি বিধানসভা এলাকাতেই সংকল্প যাত্রা করব। এই সংকল্প যাত্রার মধ্য দিয়েই আমরা জনসংযোগ বাড়াব। পাশাপাশি গান্ধীজির বাণী ও আদর্শ তুলে ধরা হবে।
গান্ধী সংকল্প যাত্রার দক্ষিণ মালদহ লোকসভা কেন্দ্রের সোশ্যাল মিডিয়া প্রমুখ অজয় গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, গান্ধীজির দেড়শ’ বছর জন্মজয়ন্তীকে সামনে রেখে লোকসভা ভিত্তিক দেড়শ’ কিলোমিটার পথ হেঁটে অহিংসার বার্তা তুলে ধরা হবে। রাজ্যে এখন হিংসার বাতাবরণ রয়েছে। তাই এই সংকল্প যাত্রায় মধ্য দিয়ে তাঁর অহিংসার বাণী আমরা প্রচার করব। এদিন তারই সূচনা হল।
বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৮ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত গান্ধী সংকল্প যাত্রা চলবে। প্রতিটি যাত্রায় সংসদ সদস্য, বিধায়ক থেকে শুরু করে নেতাকর্মীরা সকলেই পায়ে হেঁটে গান্ধীজির আদর্শ ও বাণী প্রচার করবেন। প্রতিটি সংকল্প যাত্রায় কমপক্ষে ১৫০টি পাড়া বা গ্রামে ঘোরার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। প্রতিটি সংকল্প যাত্রায় কমপক্ষে ১৫০ জন বাধ্যতামূলক উপস্থিত থাকবেন। জেলাজুড়ে প্রাথমিকভাবে ১২টি বিধানসভা এলাকায় এই সংকল্প যাত্রা করতে চলেছে বিজেপি নেতৃত্ব। এদিন কেন্দুয়া থেকে থেকে প্রায় ২০০ জন কর্মী সংকল্প যাত্রা শুরু করেন। সংসদ সদস্য খগেন মুর্মুসহ বিজেপি নেতারা পায়ে হেটে রাইস মিল হয়ে হবিবপুর, আকতৈল, বৈদ্যপুর হয়ে বামনগোলায় পথসভা করে এদিনের মতো যাত্রার ইতি টানেন।