রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
বিএনএ, কোচবিহার: জেলায় বিজেপির গান্ধী সংকল্প যাত্রার মাঝেই কোচবিহারের সংসদ সদস্য নিশীথ প্রামাণিকের বাড়ির কাছেই এক তৃণমূল কর্মীকে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠল গেরুয়া শিবিরের বিরুদ্ধে। গুরুতর আহত অবস্থায় ওই তৃণমূল কর্মীকে কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে। আহত কর্মীর নাম অনন্ত বর্মন। বুধবার সন্ধ্যায় ভেটাগুড়ি-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের ভেটাগুড়ি বাজার সংলগ্ন এলাকায় তাঁকে মারধর করা হয়। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। বিজেপি অবশ্য তাদের বিরুদ্ধে ওঠা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তাদের দাবি, ইচ্ছে করেই সংসদ সদস্যের বাড়ির এলাকাকে তৃণমূল কংগ্রেস অশান্ত করতে চাইছে।
ভেটাগুড়ি-১ ও ২ গ্রাম পঞ্চায়েত দু’টি পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময়ে তৃণমূল কংগ্রেস দখল করেছিল। লোকসভা নির্বাচনের পর ওই দু’টি গ্রাম পঞ্চায়েত দখল করে নেয় বিজেপি। সম্প্রতি তৃণমূল আবার ওই দু’টি গ্রাম পঞ্চায়েত বিজেপির হাত থেকে উদ্ধার করেছে। এই সব ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় একটা উত্তেজনা আগে থেকেই রয়েছে।
তৃণমূল কংগ্রেসের সিতাই বিধানসভা এলাকার কনভেনার নুর আলম হোসেন বলেন, আমাদের ওই কর্মী বাইকে চেপে তাঁর আরও দুই সঙ্গীর সঙ্গে যাচ্ছিলেন। কোচবিহারের সংসদ সদস্যের বাড়ির কাছেই তাঁকে ব্যাপক মারধর করা হয়। তাঁর মাথার তিন জায়গায় ফেটে গিয়েছে। পা ভেঙে গিয়েছে। বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই এসব করেছে। ওরা চক্রান্ত করে এলাকায় ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করছে।
বিজেপির জেলা সভানেত্রী মালতি রাভা রায় বলেন, ভেটাগুড়িতে আমাদের কর্মীরাই বাড়িছাড়া আছেন। তৃণমূল বাড়ি বাড়ি গিয়ে হুমকি দিচ্ছে। ওই ঘটনা তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ফল। ভেটাগুড়িতে যেহেতু সংসদ সদস্যের বাড়ি, সেই কারণেই তৃণমূল কংগ্রেস এসব করছে। কোনও সাংসদ কি কখনও নিজের বাড়ির এলাকায় অশান্তি চাইবেন?
তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রে জানা গিয়েছে, আহত ব্যক্তি তাঁর সঙ্গীদের সঙ্গে ওই এলাকায় একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসেছিলেন। সেই সময়েই তাঁকে আক্রমণ করা হয়। ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়েছে। রড দিয়ে পায়ে মারা হয়েছে। ওই ব্যক্তি এলাকায় সক্রিয় তৃণমূল কর্মী বলে পরিচিত। তাঁর মা এক সময়ে এলাকায় পঞ্চায়েত সদস্যা ছিলেন। মারধরের পরে ওই ব্যক্তি ঘটনাস্থলেই পড়ে ছিলেন। তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে প্রথমে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতাল ও পরে কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
দীর্ঘ দিন থেকেই ভেটাগুড়ির বিভিন্ন এলাকায় নানা ধরণের গন্ডগোল, মারপিট, রাজনৈতিক সংঘর্ষ ঘটেই চলেছে। কিছু দিন আগেই এখানে পুলিসের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা ও গুলি ছোঁড়ার অভিযোগ উঠেছিল। তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি, এই ঘটনায় ভেটাগুড়ি-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের এক কর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়। তার পর থেকে তিনি ফেরার রয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে বিভিন্ন কাজে এসে মানুষকে সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এই নিয়ে তাঁরা আন্দোলনে শামিলও হয়েছেন। এরই মাঝে ভেটাগুড়িতে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীকে মারধরের ঘটনায় এলাকায় নতুন করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
ভেটাগুড়ি-১ ও ২ গ্রাম পঞ্চায়েত দু’টি পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময়ে তৃণমূল কংগ্রেস দখল করেছিল। লোকসভা নির্বাচনের পর ওই দু’টি গ্রাম পঞ্চায়েত দখল করে নেয় বিজেপি। সম্প্রতি তৃণমূল আবার ওই দু’টি গ্রাম পঞ্চায়েত বিজেপির হাত থেকে উদ্ধার করেছে। এই সব ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় একটা উত্তেজনা আগে থেকেই রয়েছে।
তৃণমূল কংগ্রেসের সিতাই বিধানসভা এলাকার কনভেনার নুর আলম হোসেন বলেন, আমাদের ওই কর্মী বাইকে চেপে তাঁর আরও দুই সঙ্গীর সঙ্গে যাচ্ছিলেন। কোচবিহারের সংসদ সদস্যের বাড়ির কাছেই তাঁকে ব্যাপক মারধর করা হয়। তাঁর মাথার তিন জায়গায় ফেটে গিয়েছে। পা ভেঙে গিয়েছে। বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই এসব করেছে। ওরা চক্রান্ত করে এলাকায় ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করছে।
বিজেপির জেলা সভানেত্রী মালতি রাভা রায় বলেন, ভেটাগুড়িতে আমাদের কর্মীরাই বাড়িছাড়া আছেন। তৃণমূল বাড়ি বাড়ি গিয়ে হুমকি দিচ্ছে। ওই ঘটনা তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ফল। ভেটাগুড়িতে যেহেতু সংসদ সদস্যের বাড়ি, সেই কারণেই তৃণমূল কংগ্রেস এসব করছে। কোনও সাংসদ কি কখনও নিজের বাড়ির এলাকায় অশান্তি চাইবেন?
তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রে জানা গিয়েছে, আহত ব্যক্তি তাঁর সঙ্গীদের সঙ্গে ওই এলাকায় একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসেছিলেন। সেই সময়েই তাঁকে আক্রমণ করা হয়। ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়েছে। রড দিয়ে পায়ে মারা হয়েছে। ওই ব্যক্তি এলাকায় সক্রিয় তৃণমূল কর্মী বলে পরিচিত। তাঁর মা এক সময়ে এলাকায় পঞ্চায়েত সদস্যা ছিলেন। মারধরের পরে ওই ব্যক্তি ঘটনাস্থলেই পড়ে ছিলেন। তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে প্রথমে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতাল ও পরে কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
দীর্ঘ দিন থেকেই ভেটাগুড়ির বিভিন্ন এলাকায় নানা ধরণের গন্ডগোল, মারপিট, রাজনৈতিক সংঘর্ষ ঘটেই চলেছে। কিছু দিন আগেই এখানে পুলিসের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা ও গুলি ছোঁড়ার অভিযোগ উঠেছিল। তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি, এই ঘটনায় ভেটাগুড়ি-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের এক কর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়। তার পর থেকে তিনি ফেরার রয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে বিভিন্ন কাজে এসে মানুষকে সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এই নিয়ে তাঁরা আন্দোলনে শামিলও হয়েছেন। এরই মাঝে ভেটাগুড়িতে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীকে মারধরের ঘটনায় এলাকায় নতুন করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
