বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
ডেপুটি পুলিস সুপার (সদর) ধীমান মিত্র বলেন, মৃতের পরিবারের তরফে লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ময়নাতদন্তের রির্পোট হাতে না এলে কিছু বলা যাবে না। পুলিস পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। হাসপাতাল সুপার তপন বিশ্বাস বলেন, ঘটনার তদন্ত চলছে। আমার কাছে লিখিত কোনও অভিযোগ আসেনি।
মৃত সদ্যোজাতের মা অর্পিতা দাস বলেন, আমি ঘুমিয়েছিলাম। ঘুম থেকে উঠে আমাকে তুলে বলা হল শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। চিকিৎসক এসে মৃত ঘোষণা করেন। আমার শিশুর দায়িত্ব আয়া মাসিদের দিয়েছিলাম। শিশুর মুখে রক্তের দাগ, মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। সকালের দিকে সকলে ঘুমিয়ে ছিল। আয়া মাসিদের নজরদারির অভাবে মেয়ে পড়ে গিয়ে মারা গিয়েছে। পুরো ঘটনার তদন্ত দাবি করে প্রকৃত দোষীদের শাস্তির দাবি করছি। মৃত শিশুর বাবা সাধন দাস বলেন, আমার সন্তানের মৃত্যুর প্রকৃত তদন্ত চাই। মেয়ের মুখে রক্ত জমাট বেঁধে ছিল। মাথায় রক্তের দাগ রয়েছে। হাসপাতালের বেড থেকে পড়ে গিয়েই মৃত্যু হয়েছে বলে আমাদের মনে হচ্ছে।