পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এলাকাবাসীরাই জানান, এখানে মাঝেমধ্যেই ট্রেন দীর্ঘক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে থাকে। বাধ্য হয়ে যে কোনও সময় ট্রেন চালু হওয়ার আশঙ্কা নিয়েই সেই ট্রেনের তলা দিয়ে পার হতে হয়। এভাবে পার হতে গিয়ে একাধিকবার দুর্ঘটনা ঘটেছে। আন্ডারপাস না থাকার ফলে অনবরত দুর্ঘটনা ঘটেই চলেছে। এলাকার এক ব্যবসায়ী সুরজ প্রসাদ বলেন, গত চারদিন ধরে মাছবাজার ও সবজি বাজারের মাঝখানে একটি মালবাহী ট্রেন দাঁড়িয়ে আছে। স্কুল পড়ুয়া থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ ঝুকি নিয়ে ট্রেনের তলা দিয়ে চলাচল করছেন। আমাদের দাবি, এই ট্রেনটাকে এখান থকে সরিয়ে দেওয়া হোক এবং এই এলাকায় আন্ডারপাস বানিয়ে সমস্যার স্থায়ী সমাধান করুক রেল ।
নাগরাকাটার দুই বাজারের মাঝখান দিয়ে চলে গিয়েছে আলিপুরদুয়ার থেকে শিলিগুড়ি যাওয়ার এই ব্রডগেজ লাইন। এই রেললাইনের এক পারে কয়েকটি চা বাগানের কয়েক হাজার মানুষের বসবাস। অন্যপাশে রয়েছে বেশ কয়েকটি হাইস্কুল, বিডিও অফিস, থানা সহ অন্যান্য প্রাশাসনিক দপ্তর। নানা কাজে এই রাস্তাটিই ভরসা। বিকল্প যে রাস্তাটি রয়েছে সেটি বেশ কয়েক কিলোমিটার ঘুরপথ। তাই সকলেই সময় বাঁচাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রেনের নিচ দিয়েই চলাচল করেন। নাগরাকাটা স্টেশনের স্টেশন ম্যানেজার শুভাশিস রায় বর্মন বলেন, কিছু সমস্যার জন্য ট্রেনটি ওখানে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। দ্রুত সেটি এলাকা ছেড়ে যাবে। আন্ডারপাসের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষই বলতে পারবে।