কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
চাঁচল থানার আইসি সুকুমার ঘোষ জানান, খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার রাতেই আবু তালহারের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য শুক্রবার মৃতদেহ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মৃতের পরিবারের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। জেলা পুলিস সুপার অলোক রাজোরিয়া জানান, একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করা হয়েছে।
আবু তালহার সহকর্মী আনোয়ার শেখ জানান, গতকাল রাত সাড়ে বারোটা নাগাদ তালহা আমাকে ফোন করে বলে যে সে আত্মহত্যা করছে। আমাকে সে একটা ভিডিও পাঠায়। তৎক্ষণাৎ গাড়ি নিয়ে ওর বাড়িতে পৌঁছই। ওর বাড়িতে আরও কয়েকজন ভাড়া থাকেন। আমি তাঁদের ডেকে তুলি আর সেইসঙ্গে পুলিসকে খবর দিই। গোটা বিষয়টি তালহার দাদাকেও জানাই। জানালা ভেঙে দেখতে পাই, তালহা ঘরের ভিতর গলায় বিদ্যুতের তার পেঁচিয়ে ঝুলছে। মৃতের দাদা মহম্মদ আলিউল হক বলেন, কেউ ষড়যন্ত্র করে আমার ভাইকে হত্যা করেছে। তিনি আরও জানান, আমার ভাই মাত্র ৮ মাস আগে চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চতুর্থ শ্রেণির কর্মী হিসেবে যোগদান করে। ভাই আত্মহত্যা করবে কেন, তা বুঝতে পারছি না।