গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার দুর্ঘটনার পর জখমরা দীর্ঘক্ষণ ধরে জাতীয় সড়কে পড়েছিলেন। পুলিস বা আশপাশের বাসিন্দারা কেউ আহতদের উদ্ধারের জন্য এগিয়ে আসেননি। পরে এক সামরিক জওয়ান জখম তিনজনকেই রাস্তায় জখম অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে তাঁদের উদ্ধার করে মাদারিহাট স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান। সেখান থেকে জখমদের বীরপাড়া রাজ্য সাধারণ হাসপাতাল হয়ে আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে ভরতি করা হয়। পরে রাতে জখম নুরবানু ও ফুলবানুকে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
শুক্রবার মৃত কিশোরীর বাবা বীরসাধু মিঁয়া জানান, রাতেই শ্যালক রব্বানীর মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সকালে মেয়ে ফুলবানুর মৃত্যু হয়েছে মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালের সুপার চিন্ময় বর্মনও বলেন, বৃহস্পতিবার রাতের দিকেই মৃত্যু হয়েছে রব্বানী গোলামের। মৃত ও জখমদের বাড়ি ফালাকাটার নয়মাইল গ্রামে। পথ দুর্ঘটনায় একসঙ্গে মামা ও ভাগ্নির মৃত্যুর ঘটনায় নয়মাইল গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পুলিস এখনও ঘাতক ট্রাকটির সন্ধান পায়নি।