পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বালুরঘাট পুরসভার প্রশাসক তথা মহকুমা শাসক ঈশা মুখোপাধ্যায় বলেন, আমি বিষয়টি শুনেছি। থানা রোড ও আশপাশের এলাকায় সৌন্দর্যায়নের জন্য পুরসভার তরফে ডিভাইডারের মাঝে কয়েকটি মূর্তি বসানো হয়েছিল। যে মূর্তিতে বিশ্ববাংলার লোগো ছিল সেটি ভেঙে গিয়েছে। কী করে মূর্তিটি ভাঙল তা খতিয়ে দেখতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছি। রাস্তায় অনেক তার যাওয়ার ফলে হয়ত কোনওভাবে টান পড়ায় এমন ঘটনা ঘটেছে। পুরসভার পক্ষ থেকে দ্রুত মূর্তিটি ঠিক করা হবে। ভবিষ্যতে যাতে এধরনের ঘটনা না ঘটে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের সংসদ সদস্য বিজেপির সুকান্ত মজুমদার বলেন, বালুরঘাট পুরসভায় প্রশাসক বসিয়ে শহরে অচলাবস্থা চলছে। পুরসভার ভূমিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ শহরবাসী। শহরের বুকে থাকা বিশ্ববাংলার মূর্তি ভেঙে পড়েছে। বাংলার গণতন্ত্র যেমন ভাবে ভেঙে পড়েছে তেমন করেই সব ভাঙছে। মূর্তি তৈরি কতটা নিম্নমানের কাজ হয়েছে এই ঘটনা তার জ্বলন্ত উদাহরণ। বর্তমান রাজ্য সরকার গণতন্ত্র ব্যবস্থা মানে না। নিজেদের ইচ্ছামতো প্রশাসক বসিয়ে নিজেদের আখের গোছাচ্ছে। যার জবাব দেওয়ার জন্য শহরবাসী তৈরি রয়েছেন।
বালুরঘাট সদরে জেলাশাসকের দপ্তরের সামনেই নির্মাণের ছয় মাসের মধ্যেই বিশ্ববাংলা মূর্তিটি ভেঙে পড়ায় শহর জুড়ে শোরগোল পড়েছে।
যদিও বালুরঘাট পুরসভার পক্ষ থেকে দ্রুত মূর্তি সংস্কার করে শহর সৌন্দর্যায়নের কাজে বিশেষ নজর দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।