কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
এখানে প্রতিমা দর্শন করে বেরিয়ে সোজা হিলি মোড় হয়ে বাসস্ট্যান্ড পেরিয়ে ডানলপ মোড় হয়ে হাতের বাঁ দিক ধরে দীপালিনগর যাবার রাস্তা ধরে নেতাজি স্পোর্টিং ক্লাব পার হয়ে ক্ষুদিরাম মার্কেট পার করে সাহেব কাছারি হয়ে বেলতলা পার্কের পাশ দিয়ে হেঁটে সামান্য এগলেই চোখে পড়বে বড় বড় আলোর গেট। কিছু দূর গিয়ে সৃজনী সংঘ। এখানে প্রতিমায় বিশেষ চমক দেব-দেবীর মূর্তিতে ব্যবহৃত সাজ। প্যান্ডেলেও চমক থাকছে। কাল্পনিক মন্দিরের আদলে পুজো মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে। এখান থেকে বেরিয়ে সোজা বেলতলা পার্কের রাস্তা ধরে সাহেব কাছারি হয়ে হাতের বাঁ দিক রাস্তা ধরে মণিমালা স্কুল হয়ে কিছুদূর গিয়ে মিলবে কচিকলা আকাদেমির পুজো। পুরো প্যান্ডেল থাইল্যান্ডের বৌদ্ধ মন্দিরের আদলে তৈরি করা হয়েছে। ভিতরে ঢুকতে সুবিশাল প্রতিমা এখানে সাবেকি রূপে ফূটে উঠেছে। পুজো মণ্ডপের ভিতরে প্রজাপতির মধু সংগ্রহ ফুটে উঠবে। এখান থেকে বেরিয়ে কচিকলা অ্যাকাডেমির চোখ ধাঁধানো আলোকসজ্জা সকলের নজর কাড়বে। শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য নানা মডেল রয়েছে।
এখান থেকে বের হয়ে ডানলপ মোড়ে গিয়ে হাতের বাঁ দিক ধরে সোজা আন্দোলন সেতু হয়ে থানা মোড় হয়ে এবারে চকভৃগুতে যেতে পারেন। ব্রিজ থেকে হাতের ডান দিকের সিঁড়ি দিয়ে নেমেই পড়বে প্রগতি সংঘ। রাজবাড়ির আদলে মণ্ডপ তৈরি হয়েছে। শান্তির বার্তা দিতে দেবীর হাতে অস্ত্রের পরিবর্তে পদ্মফুল রয়েছে। পুরো পুজো মণ্ডপ বাঁশ ও সুপারি খোলা সহ একাধিক পরিবেশ বান্ধব জিনিস দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। গ্রামেগঞ্জে হারিয়ে যাওয়া গোলাঘর, ভিতরে গ্রামের সংস্কৃতি ৫০০ মাটির ঘণ্টা দিয়ে সিলিং সাজানো হয়েছে। খড়, কুলো, মাদুর, কদম ফুল, পাটের চট দিয়ে পুজোর মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে। প্রতিমা এখানে শান্তির বার্তা দিচ্ছে। এখান থেকে সোজা বেরিয়ে ট্যাঙ্ক মোড়েই পুজো পরিক্রমা শেষ করা যেতে পারে।