কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল জানিয়েছেন, পুজোর ক’দিন জেলায় থাকছি। কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি নেই। ইসলামপুর থেকে রায়গঞ্জ, কালিয়াগঞ্জ সহ জেলার বিভিন্ন পুজো মণ্ডপে যাব। যেখানে মানুষের বেশি আনাগোনা হয়, সেখানে কিছু সময় কাটিয়ে দর্শনার্থীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করব। বিজেপির জেলা সভাপতি নির্মল দাম বলেন, পুজোর কদিন হেমতাবাদ, কালিয়াগঞ্জ, ইটাহার সহ বিভিন্ন এলাকার কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বেশকিছু পুজো মণ্ডপে গিয়ে মায়ের পুজোয় শামিল হওয়ার ইচ্ছে রয়েছে। গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে পুজোর সময় আন্তরিক শুভেচ্ছা বিনিময় করার ইচ্ছে রয়েছে। এছাড়াও সুযোগ পেলে শহরের পুজো মণ্ডপেও যাব। তবে বিজেপির জেলা কার্যালয়ের সামনে দলের উদ্যোগে বুকস্টল এবারেও থাকবে। বিভিন্ন মণ্ডল এলাকাগুলিতেও বুকস্টল দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
জেলা কংগ্রেস সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত নিজেই রায়গঞ্জ শহরের বিগ বাজেটের একটি পুজোর আয়োজনের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন। বিদ্রোহীর পুজোয় রায়গঞ্জের বিধায়ক একটু বেশি সময় দিলেও পুজোর কদিন রায়গঞ্জে বিভিন্ন পুজো মণ্ডপেই যাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন। মোহিতবাবু বলেন, পুজোর আনন্দের দিনগুলিতে রাজনৈতিক কোনও কথা হবে না। আমি নিজে রায়গঞ্জ শহরের বিভিন্ন মণ্ডপে ঘুরে ঘুরে দর্শনার্থীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করব। সিপিএমের বিভিন্ন পত্রপত্রিকার স্টল রায়গঞ্জ, ইসলামপুর, ইটাহার, কালিয়াগঞ্জ সহ সহ গ্রামীণ এলাকায় থাকবে। দলের জেলা সম্পাদক অপূর্ব পাল বলেন, পুজোর কদিন বিভিন্ন রাস্তার ধারে আমাদের দলীয় পত্র পত্রিকার স্টল থাকবে। সেখানে থেকেই মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় হবে।
পুজোর ক’দিন সরাসরি কেউ রাজনৈতিক প্রচার না চালালেও ওই সময় জনস্রোতে মিশে গিয়ে একপ্রস্থ জনসংযোগ সেরে ফেলতে চাইছেন সব প্রধান রাজনৈতিক দলের নেতা-নেত্রীরা।