বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে আজকের দিনটা শুভ। কর্মক্ষেত্রে আজ শুভ। শরীর-স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। লটারি, শেয়ার, ... বিশদ
জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের প্রজেক্ট ডিরেক্টর প্রদ্যুৎ দাশগুপ্ত বলেন, ধুলোর বিষয়ে নির্মাণকারী সংস্থার সঙ্গে আমি কথা বলেছি। পুজোর সময় যাতে সমস্যা না হয় সেব্যাপারে আমরা সজাগ আছি। প্রয়োজনে রাস্তায় আরও বেশি করে জল দেওয়া হবে।
জলপাইগুড়ির ডেপুটি পুলিস সুপার (ট্রাফিক) দিবাকর দাস বলেন, ধুলোর কারণে আমাদের কর্মীরা রাস্তায় যানজট নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে সমস্যা পড়ছেন। আমরা এনিয়ে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়েছি। আশা করি, তারা দ্রুত কোনও পদক্ষেপ করবে।
ধূপগুড়ির বিধায়ক মিতালীদেবী বলেন, পুজো উদ্যোক্তারা লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করে পুজো করছেন কিন্তু এমন পরিস্থিতি থাকলেও লোকে মণ্ডপের দিকেই যাবে না। আমি এসব নিয়ে পূর্তমন্ত্রীকে কিছু দিন আগে চিঠি দিয়ে জানিয়েছি। কেন্দ্রীয় সরকার উদ্যোগী না হলে এর সমাধান সহজে সম্ভব নয়।
বিজেপির জলপাইগুড়ি জেলার সাধারণ সম্পাদক বাপি গোস্বামী বলেন, রাজ্য সরকারের অসহযোগিতা আর তৃণমূলের সিন্ডিকেট রাজের জন্য রাস্তার কাজ বিলম্বিত হচ্ছে। আমাদের সংসদ সদস্য জয়ন্ত রায় রাস্তার কাজ ত্বরান্বিত করতে উদ্যোগী হয়েছেন। পুজোর সময় যাতে সাধারণ মানুষ সমস্যা না হয় সেজন্য আমরাও ওপর মহলে কথা বলব।
জলপাইগুড়ির মোহিতনগর থেকে ময়নাগুড়ি পর্যন্ত জাতীয় সড়কে বিভিন্ন অংশ সম্প্রসারণের জন্য খানাখন্দে ভর্তি হয় আছে। এই জাতীয় সড়কের ধরেই পাতকাটা, টোকাটুলি, ঝুমুর সেতু, ময়নাগুড়ি রেল লাইন, তিস্তা সেতু সহ বিস্তীর্ণ এলাকা এতটাই খানাখন্দ যে সাধারণ মানুষকে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। ওসব গর্ত পিচ দিয়ে না বন্ধ করে বালি আর ছোট পাথর দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। সেই বালি শুকিয়ে ধুলো উড়ছে। ওসব এলাকায় প্রচুর পুজো হয়। সেই ধুলোর জন্য রাস্তার পাশের পুজো উদ্যোক্তারা আতঙ্কে রয়েছেন। ধুলো আটকাতে জল দেওয়া হলেও তা পর্যাপ্ত নয়।