বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
মাল থানার মেজবাবু তথা ঘটনার তদন্তকারী অফিসার কে টি লেপচা জানান, গত জুলাই মাসে মাল থানার ওয়াশাবাড়ি চা বাগানের ফ্যাক্টরি লাইনের বাসিন্দা আমজাদ লোহার প্রতিবেশী এক নাবালিকাকে নিয়ে দিল্লি হয়ে পাঞ্জাবে পালিয়ে যায়। আমজাদ বিবাহিত। এই ঘটনায় নাবালিকার বাড়ি থেকে মাল থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। পুলিস তদন্ত শুরু করে। এরপর মাল থানার সাব ইন্সপেক্টার প্রেমানন্দ রায়ের নেতৃত্বে পুলিসের দল স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কর্মীকে নিয়ে পাঞ্জাবে পৌঁছয়। সেখানে তাদের সন্ধান পাওয়া যায়। তাদের নিয়ে পুলিস মঙ্গলবার মালবাজারে পৌঁছয়। তদন্তকারী অফিসার জানিয়েছেন, ধৃতকে বুধবার জলপাইগুড়ি আদালতে পাঠানো হবে। নাবালিকাকে ডাক্তারি পরীক্ষা ও আদালতে জবানবন্দির পর হোমে পাঠানো হবে।