প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। লৌহ ও ... বিশদ
বেসরকারি বিমান পরিষেবা সংস্থার ডিরেক্টর দীপক ছেত্রী বলেন, এত দিন এখানে বিমানটি দাঁড়িয়ে থাকার কারণে আমাদের প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়েছে। এখানে ভবিষ্যতে বিমান চালাব কি না তা ভেবে দেখব। কোচবিহারের মানুষকে পরিষেবা দিতে পারলাম না, এটা দুঃখের বিষয়।
গত ২৭ জুলাই কোচবিহারের সংসদ সদস্য বিজেপির নিশীথ প্রামাণিক এই বিমানটিতে চেপে কোচবিহার বিমান বন্দরে এসেছিলেন। সেই দিনই তিনি ঘোষণা করেছিলেন, বিমানটি কোচবিহার থেকে গুয়াহাটি ও কোচবিহার থেকে বাগডোগরার মধ্যে নিয়মিত চলাচল করবে। কিন্তু তারপরে বিমানবন্দর থেকে নিরাপত্তা রক্ষী, ফায়ার ফাইটিং টিম, অ্যান্টি হাইজ্যাকিং টিম ধীরে ধীরে সরিয়ে নেওয়া হয়।
বিমান পরিষেবা আটকে যাওয়ার জন্য নিশীথবাবু প্রথম থেকেই রাজ্য সরকারকে দুষছিলেন। এদিনও তিনি বলেন, রাজ্য সরকারের অসহযোগিতায় বিমানটি ফিরে গেল। আমরা ভবিষ্যতে এখানে বিমান চালাবই। এদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি ছিল রাজ্যকে না জানিয়েই বিমান চালানোর চেষ্টা হয়েছিল। এটা হতে পারে না। এই জটিলতার মাঝে পড়ে বিমানটি এখান আটকে গিয়েছিল। এখন কোচবিহার বিমান বন্দর থেকে কবে বিমান উড়বে সেদিকেই তাকিয়ে জেলাবাসী।