পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুরাতন মালদহ পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি তৃণমূল কংগ্রেসের হারেজ আলি বলেন, আমাদের অনেক পরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। আগেই আমাদের অন্য জায়গায় কর্মসূচি ঠিক হয়ে গিয়েছিল। রাজ্য সরকারের এধরনের কর্মসূচিতে উপস্থিত হতে না পারায় নিজেকে খুব অনুতপ্ত মনে হচ্ছে। সভাপতিকেও একইরকমভাবে দেরিতে ডাকা হয়েছিল। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তৃণমূল কংগ্রেসের মৃণালিনী মণ্ডল মাইতি বলেন, দেরিতে আমন্ত্রণ পেয়েছি। এটা ঠিক নয়। বিষয়টি শীর্ষ নেতৃত্বকে জানিয়েছি। তারা এনিয়ে লিখিত রিপোর্ট চেয়েছে। আমরা দু’একদিনের মধ্যেই লিখিত অভিযোগ করব। পুরাতন মালদহ ব্লকের বিডিও ইরফান হাবিব বলেন, রাজ্য সরকারের অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে হয়েছে। আমি নিজে আগে থেকে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি, সহ-সভাপতি সহ অন্যান্যদের বলে রেখেছিলাম। পরে তাঁদের লিখিতভাবে আমন্ত্রণ করেছি। অনেকেই হয়তো নানা কারণে আসতে পারেননি। এখানে বিতর্কের কিছু দেখছি না।
কন্যাশ্রী দিবস উপলক্ষে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উদ্যোগে এদিন পুরাতন মালদহ ব্লকের সরকারি অনুষ্ঠান আয়োজিত হয় মুচিয়া চন্দ্রমোহন হাই স্কুল প্রাঙ্গণে। অনুষ্ঠান পরিচালনা করে পুরাতন মালদহ ব্লক প্রশাসন। অনুষ্ঠানের সূচনা করেন বিডিও ইরফান হাবিব। উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম বিডিও রাণাদিত্য বিশ্বাস, মুচিয়া চন্দ্রমোহন হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুস্বাগতম সাহা, মালদহ চক্রের অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক ভরত ঘোষ এবং মুচিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি’র প্রধান শুভলক্ষ্মী গায়েন চৌধুরী প্রমুখ।
তৃণমূলের অভিযোগ, বিজেপির লোকদের গুরুত্ব দিয়ে রাজ্য সরকারের অনুষ্ঠানে তাদের জনপ্রতিনিধিদের অপমান করা হয়েছে। পঞ্চায়েত সমিতির অনেক সদস্যের কাছে সঠিক সময়ে আমন্ত্রপত্র পৌঁছয়নি। তাই দলের জনপ্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে গরহাজির ছিলেন। এনিয়ে বিজেপি’র প্রধান শুভলক্ষ্মী গায়েন চৌধুরী বলেন, আমার ছোটবেলার স্কুলে ওই অনুষ্ঠান হয়েছে। সেখানে থাকতে পেরে খুবই ভালো লেগেছে। আয়োজকরা কাকে কীভাবে ডেকেছেন, না ডেকেছেন সেনিয়ে কিছু জানা নেই।