কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
অরিত্র দে বলেন, আমি এদিন বেলা ১১টা নাগাদ আমার এক শিক্ষকের বাড়িতে যাচ্ছিলাম। হঠাৎই দু’জন লোক ঠিকানা জানতে চেয়ে আমার পথ আটকায়। এরপর আমার আর কিছু মনে নেই। যখন জ্ঞান ফিরল তখন আমি নিজেকে রেলগেটের অন্যপ্রান্তে দেখতে পাই। আমার হাতের আংটি, মানিব্যাগ, বইয়ের ব্যাগ সবই দুষ্কৃতীরা ছিনতাই করেছে। অরিত্রের বাবা শত্রুঘ্ন দে বলেন, আমার ছেলের সঙ্গে যা ঘটেছে তা আমি ভাবতেই পারছি না। জনবহুল রাস্তায় এমন ঘটনা ঘটলে পরবর্তীতে আরও বড় ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। আমি চাই পুলিস গুরুত্ব দিয়ে ঘটনাটি তদন্ত করুক। রায়গঞ্জ থানার পুলিস জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। ওই এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
কলকাতার একটি কলেজের ছাত্র অরিত্র এদিন বেলা ১১টা নাগাদ তাঁর এক শিক্ষকের বাড়িতে পড়াশুনার জন্য কিছু বইপত্র নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে রেলগেট এলাকার শনিমন্দির সংলগ্ন স্থানে রাস্তায় তাঁর পথ আগলে দাঁড়ায় দু’জন। তারা স্থানীয় একটি ক্লাবের ঠিকানা জানতে চায়। এরপর তাঁকে হাত ধরে টেনে নিয়ে যায়। এরপর আর তাঁর কিছু মনে নেই। সংজ্ঞা ফিরে এলে অরিত্র নিজেকে একটি মিষ্টির দোকানে আবিষ্কার করেন। তাঁর টাকা সহ মানিব্যাগ, হাতের আঙুলের তিনটি সোনা ও হীরের আংটি, বইপত্র সহ ব্যাগও নেই। বাড়িতে খবর দিলে বাবা ঘটনাস্থলে পৌঁছন। এরপর তাঁরা থানায় যান। থানায় অরিত্রকে সিসিটিভি ফুটেজ দেখানো হয়। যদিও তিনি সেসময় কাউকে শনাক্ত করতে পারেননি।