কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
জেলার খাদ্য নিয়ামক জয়ন্ত রায় বলেন, আটা নমুনা সংগ্রহ করা হয়। যাতে নিম্নমানের আটা না দেওয়া হয় সেদিকে আমরা সব সময় সজাগ থাকি। দ্রুত এনিয়ে জেলাজুড়ে কড়া নজরদারি চালানো হবে। তবে আমাদের কাছে নিম্নমানের আটা দেবার সেই রকম কোনও অভিযোগ নেই।
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতে ৩০৩টি রেশন দোকান রয়েছে। যেখানে ১৪ লক্ষের বেশি মানুষ একাধিক প্রকল্পের আওতায় দুই টাকা কেজি দরে আটা পায়। যার মধ্যে পিএইচএইচ ও এসপিএইচএইচ কার্ডে মাথাপিছু দুই টাকা কেজি দরে ৭৫০ গ্রাম। এএওয়াই দুই টাকা কেজি দরে পরিবার প্রতি পাঁচ কেজি করে আটা পান। অভিযোগ, রেশন দোকানে যে আটা দেওয়া হচ্ছে তা একেবারে নিম্নমানের। রেশন থেকে বাড়িতে আটা রাখার কয়েকদিনের মধ্যে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এমনকী খাবারের সামগ্রী তৈরী করা সম্ভব হচ্ছে না। মানুষের খাবারের যোগ্য নয় এমন আটা খাদ্যদপ্তরের তরফে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। জেলার একাধিক রেশন দোকানে এনিয়ে মাঝেমধ্যে গ্রাহকদের সঙ্গে রেশন দোকানের মালিকদের ঝামেলা বাঁধছে। গ্রাহকদের এমন নিম্নমানের আটা দেওয়ার কারণে অনেকে সেই প্যাকেটজাত আটা সংগ্রহ করে খোলা বাজারের বিক্রি করে দিচ্ছেন। গ্রাহকদের দাবি, খাদ্য দপ্তর বাধ্য করাচ্ছে বাজারের আটা বিক্রি করাতে। জেলার অধিকাংশ রেশন দোকানের সামনে বস্তা নিয়ে ব্যবসায়ীরা বসে থাকছেন। তাঁরা গ্রাহকদের কাছ থেকে সেই আটা কিনে নিচ্ছেন। যদিও সেই প্যাকেটজাত আটা তার পরে কোথায় তারা নিয়ে যাচ্ছে সেই বিষয়ে রহস্য দেখা গিয়েছে। আদতে সেই আটা আবার রেশনে নিয়ে আসা হচ্ছে কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।