বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
সংবাদদাতা, হরিরামপুর: শুক্রবার গঙ্গারামপুর মহকুমা আদালতে হাজিরা দিয়ে জামিন নিলেন বিজেপি’র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, বালুরঘাটের সংসদ সদস্য সুকান্ত মজুমদার এবং দলের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা সভাপতি শুভেন্দু সরকার। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় দিলীপবাবু মালদহ থেকে বুনিয়াদপুরে দলীয় কার্যালয়ে পৌঁছন। সেখানে তিনি দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথাবার্তা বলে বুনিয়াদপুরেই অবস্থিত গঙ্গারামপুর মহকুমা আদালতের উদ্দেশে রওনা হন। দিলীপবাবুর আসার খবর আগে থেকেই ছড়িয়ে পড়ায় আদালত চত্বরে কর্মী-সমর্থকদের ঢল নামে। আদালতে দু’টি মামলায় হাজিরা দেয় বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপি নেতৃত্বের পক্ষে আদালতে হাজির ছিলেন বিপ্লব মিত্র, নীলাঞ্জন রায় সহ ২০ জন আইনজীবী। আদালতের কাজ শেষ করে বুনিয়াদপুর দলীয় কার্যালয়ে জেলার বিজেপি পদাধিকারী ও জেলা পরিষদের সভাধিপতি সহ তিন জন সদস্যকে নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে দিলীপবাবু সাংবাদিকদের বলেন, এখন থেকে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের সভাধিপতি সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করবেন।
বিজেপি’র পক্ষে আইনজীবী প্রদীপ কুমার সরকার বলেন, গঙ্গারামপুর ও বুনিয়াদপুর পুলিসের করা দুটি মামলার হাজিরা দিয়ে বিজেপি’র তিন নেতা সহ ছয় জন কর্মী জামিন নিয়েছেন। প্রসঙ্গত,গঙ্গারামপুরে নাগরিক সংবর্ধনা যাত্রা মিছিল আটকায় পুলিস। সেখানে বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটে। পুলিস এই ঘটনায় একাধিক ধারায় মামলা রুজু করে। বিজেপি’র রাজ্য সভাপতি বলেন, এই রাজ্যে গণতন্ত্র বলে কিছু নেই। আমি সহ এই জেলার একাধিক বিজেপি নেতা ও কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে পুলিস। বিজেপি করলেই সরকারি ঘর ব্যবহার করা যাবে না এটা তৃণমূলের বিধান। তাই জেলা প্রশাসন ঘর দেয়নি। বিপ্লবদা সহ আমাদের চার জন জেলা পরিষদের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। বাকি যাঁরা আমাদের দলে এসেছিলেন তাঁদের ভয় দেখিয়ে ফিরিয়েছে। এটা বেশিদিন থাকবে না। এবার থেকে আমাদের এই চার জন সদস্য জেলা পরিষদে গিয়ে নিয়মিত কাজ করে জেলায় উন্নয়ন করবেন। শুনেছি বিপ্লব মিত্র ও তার ভাইদের নামে পুলিস মামলা করেছে। যখন তিনি তৃণমূল করতেন তখন তিনি ভালো আর বিজেপিতে গেলেই মামলা, এভাবে প্রশাসন চলতে পারে না। আমরাও এর প্রতিবাদ করব।
বুনিয়াদপুর বিজেপি কার্যালয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি এদিন দফায় দফায় রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। জেলায় বিজেপি সদস্য গ্রহণ অভিযানে লক্ষমাত্রায় পৌঁছতে কর্মীদের নিদান দেওয়া সহ সাংগঠনিক বিষয়ে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এরপরই জেলা পরিষদের চার জন সদস্য ও বিপ্লব মিত্রকে নিয়ে আলাদা ভাবে তিনি বৈঠক করেন।
বিজেপি’র পক্ষে আইনজীবী প্রদীপ কুমার সরকার বলেন, গঙ্গারামপুর ও বুনিয়াদপুর পুলিসের করা দুটি মামলার হাজিরা দিয়ে বিজেপি’র তিন নেতা সহ ছয় জন কর্মী জামিন নিয়েছেন। প্রসঙ্গত,গঙ্গারামপুরে নাগরিক সংবর্ধনা যাত্রা মিছিল আটকায় পুলিস। সেখানে বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটে। পুলিস এই ঘটনায় একাধিক ধারায় মামলা রুজু করে। বিজেপি’র রাজ্য সভাপতি বলেন, এই রাজ্যে গণতন্ত্র বলে কিছু নেই। আমি সহ এই জেলার একাধিক বিজেপি নেতা ও কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে পুলিস। বিজেপি করলেই সরকারি ঘর ব্যবহার করা যাবে না এটা তৃণমূলের বিধান। তাই জেলা প্রশাসন ঘর দেয়নি। বিপ্লবদা সহ আমাদের চার জন জেলা পরিষদের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। বাকি যাঁরা আমাদের দলে এসেছিলেন তাঁদের ভয় দেখিয়ে ফিরিয়েছে। এটা বেশিদিন থাকবে না। এবার থেকে আমাদের এই চার জন সদস্য জেলা পরিষদে গিয়ে নিয়মিত কাজ করে জেলায় উন্নয়ন করবেন। শুনেছি বিপ্লব মিত্র ও তার ভাইদের নামে পুলিস মামলা করেছে। যখন তিনি তৃণমূল করতেন তখন তিনি ভালো আর বিজেপিতে গেলেই মামলা, এভাবে প্রশাসন চলতে পারে না। আমরাও এর প্রতিবাদ করব।
বুনিয়াদপুর বিজেপি কার্যালয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি এদিন দফায় দফায় রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। জেলায় বিজেপি সদস্য গ্রহণ অভিযানে লক্ষমাত্রায় পৌঁছতে কর্মীদের নিদান দেওয়া সহ সাংগঠনিক বিষয়ে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এরপরই জেলা পরিষদের চার জন সদস্য ও বিপ্লব মিত্রকে নিয়ে আলাদা ভাবে তিনি বৈঠক করেন।
