বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
ব্লকের বাসিন্দারা বলেন, পঞ্চায়েত স্তরে কাজ বলতেই জল, সুষ্ঠু নিকাশি এই হল সাধারণ জনপ্রতিনিধিদের প্রধান কাজ। এর জন্য তাঁরাই গ্রাম্য এলাকার জনপ্রতিনিধি। এই প্রতিনিধিরা এই নিকাশি ব্যবস্থা নিয়ে অনেকেই অবগত রয়েছেন। তাই তা এখন করে দেখানোর সময় এসেছে। বর্ষার আগে এই কাজগুলি ধাপে ধাপে করতে পারলে সমগ্র জনসাধারণের খুব সুবিধা হবে। না হলে দুর্ভোগের সীমা থাকবে না। সাহাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান বিজেপি’র উকিল মণ্ডল বলেন, আমাদের গ্রাম পঞ্চায়েতের যে সমস্ত এলাকায় বেশি নিকাশির সমস্যা রয়েছে সেগুলির কাজ খুব দ্রুত আমরা শুরু করে দেব। এই পরিকল্পনাগুলিও হয়ে গিয়েছে। এখন বাস্তবায়নের সময়। আমরা প্রথম ধাপে সাহাপুর বাজারপাড়া, ছাতিয়ান মোড় এই কাজগুলি করব। তারপর সব হবে। দীর্ঘদিনের দাবি, এগুলি কাজ শুরু হলে মানুষের দুর্ভোগ কমবে।
মঙ্গলবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান কংগ্রেসের সুরাইয়া বিবি বলেন, আমাদের কালুয়ারি, বরাতলি এলাকায় নিকাশির সমস্যা রয়েছে। বৃষ্টি হলে কোনও উপায় থাকে না। মানুষের সমস্যা হয়। এর সমাধান বর্ষার আগে হবে কিনা জানি না। বিষয়টি নিয়ে আমরা খুবই চেষ্টা করব। এজন্য আমরা শীঘ্রই ব্লক প্রশাসনের দ্বারস্থ হব। মহিষবাথানী গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান তৃণমূল কংগ্রেসের রেজাউল হক বলেন, আমরা এই বর্ষার আগেই গ্রামের অধিকাংশ এলাকায় সুষ্ঠু নিকাশি ব্যবস্থা গড়ে দেব। নতুন করে হাইড্রেন তৈরি হবে। যাতে জল সহজেই বের হয়ে যেতে পারে। আমরা এনিয়ে উদ্যোগ নিচ্ছি। উল্লেখ্য, এই ব্লকের একাধিক গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় নিকাশি ব্যবস্থা নেই। যেগুলি রয়েছে তা এখনও সংস্কার করা হয়নি। অনেক জায়গায় এজন্য জল জমে যায়। মানুষের সমস্যা হয়। তাই বর্ষার আগে সাহাপুর, মঙ্গলবাড়ি, মহিষবাথানীর সুষ্ঠু নিকাশির দাবি জোরাল হয়েছে।