পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন ধৃতদের নিয়ে পুলিস প্রথমেই শহরের সমাজপাড়ায় যায়। মনে করা হচ্ছে এই খুনের ঘটনার অভিযানে যাওয়ার আগে দুষ্কৃতীরা শহরের সমাজপাড়ায় বসে মদ খেয়েছিল। এরপর ধৃতদের নিয়ে পুলিস পাটকাপাড়া চা বাগানে যায়।
তিন ধৃতকে নিয়ে বাগানের সেই কংক্রিটের রিংয়ের কাছে যায় পুলিস। যেখানে যুবকের দেহটি পড়েছিল। সেখানে এখনও রক্তের দাগ রয়ে গিয়েছে। এরপর সেখান থেকে পুলিস ওই তিনজনকে গাড়িতে করে নিয়ে সোজা কালচিনি-নিমতি রাজ্য সড়কের সেই কালভার্টে নিয়ে যায়।
প্রসঙ্গত, ৮ মে খোকনবাবুর মুণ্ডহীন দেহ উদ্ধারের পর ১০ মে কালচিনি-নিমতি রাজ্য সড়কের ওই কালভার্ট থেকে একটি দেহহীন মুণ্ড উদ্ধার করে পুলিস। প্রাথমিক তদন্তে পুলিসের অনুমান, উদ্ধার হওয়া মুণ্ডটিই খোকনবাবুর। এবিষয়ে আরও নিশ্চিত হতে পুলিস খোকনবাবুর মৃতদেহ ও উদ্ধার হওয়া মুণ্ডর নমুনা ডিএনএ পরীক্ষায় পাঠিয়েছে।
যদিও খুন হওয়া সঞ্জয় কলোনির যুবকের পরিবারের লোকজন এদিনও দাবি করেছে উদ্ধার হওয়া মুণ্ড খোকনের নয়। তারা পুলিসের ডিএনএ পরীক্ষার রিপোর্টের অপেক্ষায় আছে। এদিন ধৃতদের দিয়ে খুনের ঘটনার পুনর্নির্মাণ করায়। আলিপুরদুয়ার থানার আইসি রবীন থাপা বলেন, বুধবার ধৃতদের দিয়ে খুনের ঘটনার পুনর্নির্মাণ করানো হয়েছে। এই খুনের ঘটনার তদন্ত সঠিক পথেই চলছে।