উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
বিজেপি জেলা সভাপতি শুভেন্দু সরকার বলেন, এবারে বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্র জেতার ব্যাপারে আমরা আত্মবিশ্বাসী। জেলায় একশো শতাংশ বুথে পোলিং এজেন্ট নিয়ে আমরা তৈরি। যদি মঙ্গলবার সকালে শাসক দল কোনও রকম বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করে তাহলে তার যোগ্য জবাব পাবে। এবারে আমরাও তৈরি আছি। আমরা চাই সাধারণ মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে অবাধে ভোট দিক।
তৃণমূল জেলা সভাপতি বিপ্লব মিত্র বলেন, আমরা নির্বাচনে গণ্ডগোল পছন্দ করি না। আমাদের দল এসব বরদাস্ত করে না। মঙ্গলবার বুথে বুথে সব দলের পোলিং এজেন্ট থাকুক সেটা আমরা চাই। তবে সমস্যা হল বিরোধীরা পোলিং এজেন্ট খুঁজে না পেলেই আমাদের উপর দোষ চাপায়। এটাই তাদের স্বভাব। এজেলায় আজকের দিন পর্যন্ত বিরোধী বলে কিছু নেই। সাধারণ মানুষ তৃণমূল কংগ্রেসকে সমর্থন করেন। তারা তৃণমূলের সঙ্গেই রয়েছেন।
এদিকে বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী আব্দুস সাদেক সরকার বলেন, আমরা জেলার প্রতিটি বুথে পোলিং এজেন্ট বসানোর চেষ্টা করেছি। তবে ১০০ শতাংশ বুথে পোলিং এজেন্ট দিতে পারছি না। শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ হোক এটাই চাই। সিপিএমের জেলা সম্পাদক নারায়ণ বিশ্বাস বলেন, আমরা মঙ্গলবার আমাদের দলীয় কর্মী সমর্থকদের তৈরি রেখেছি বুথে বুথে পোলিং এজেন্ট হিসেবে বসার জন্য। তবে শেষ পর্যন্ত আমাদের এজেন্টকে শাসক দল বসতে দেবে কি না তা নিয়ে আমাদের আশঙ্কা রয়েছে। তবে এবার আমরাও লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত আছি।
দক্ষিণ দিনাজপুরে পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিরোধী দলের পোলিং এজেন্টদের বুথে ঢুকতে দেওয়া হয়নি বলে তারা অভিযোগ করে আসছিল। তবে লোকসভা নির্বাচনে রণকৌশল ঠিক করে ফেলেছে বিরোধীরা। প্রতিটি বুথে পোলিং এজেন্ট বসানো নিয়ে কার্যত হুঙ্কারের সুর বিজেপি ও বামফ্রন্টের গলায়। বিরোধীদের অভিযোগকে আমল দিতে নারাজ শাসক দল। বিরোধীরা পোলিং এজেন্ট না পেয়ে মিথ্যে অভিযোগ করছে। বাস্তবের সঙ্গে তাদের কথার কোনও মিল নেই বলে দাবি শাসক দলের নেতৃত্বের।