শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
উত্তর মালদহ লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূলের প্রার্থী মৌসম বলেন, শুধু ভোট বলেই নয়, আমি বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময়ে প্রতিদিনই দোয়া চেয়ে বের হই। গ্রামেগঞ্জে সারাদিন প্রচার করছি। পথে কোথাও ধর্মীয় স্থান পড়লে সেখানে গিয়ে প্রার্থনা করছি। সকলেই নিজস্ব ধর্ম রয়েছে। আমি নিজের ধর্মের পাশাপাশি অপরের ধর্মকেও সম্মান জানাই। বয়স্কদের আশীর্বাদ গ্রহণ করছি। আমি আশাবাদী জয়ী হব। মানুষ আমাদের দলের উন্নয়ন দেখছে। তৃণমূলই কেন্দ্রে সরকার গড়বে।
উত্তর মালদহ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী খগেন মুর্মু বলেন, আমি ধর্মপ্রাণ মানুষ। আমি মন্দির, মসজিদ সব ধর্মস্থানকেই শ্রদ্ধা করি। ভারতবর্ষে সকল ধর্মের মানুষ বসবাস করেন। এখানে পরস্পর পরস্পরের ধর্মকে শ্রদ্ধা জানান। আমি সবসময়তেই ধর্মকে শ্রদ্ধা জানিয়ে আসছি। উপাসনা করলে আত্মবিশ্বাস অনেকটা বেড়ে যায়। তাই প্রতিদিন প্রচারে বের হওয়ার আগে ঈশ্বরের কাছে আশীর্বাদ নিয়েই বের হচ্ছি। রাস্তাঘাটে যেখানেই মন্দির কিংবা কোনও ধর্মীয় স্থান দেখতে পাই সেখানে গিয়ে প্রার্থনা করতে ভুলি না।
কংগ্রেসের প্রার্থী ঈশা খান চৌধুরী বলেন, আমি সব ধর্মকে শ্রদ্ধা করি। মন্দির, মসজিদে প্রার্থনা নিজের প্রতি আস্থা বাড়িয়ে দেয়।
উত্তর মালদহ লোকসভা কেন্দ্রের সিপিএমের প্রার্থী বিশ্বনাথ ঘোষ বলেন, ঈশ্বরের প্রতি আস্থা আমারও রয়েছে। তবে ভোটের সঙ্গে এর কোনওরকম সম্পর্ক নেই। ভোট বৈতরণী পার হতে মানুষের প্রতি আমার আস্থা রয়েছে।
ভোট আসতেই মন্দির, মসজিদে নেতামন্ত্রী থেকে ভোটপ্রার্থীদের ছুটতে দেখা যাচ্ছে। প্রত্যেকেই বিভিন্ন ধর্মীয়স্থানে গিয়ে প্রার্থনা করছেন।