পরিবারের কারও শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা বৃদ্ধির যোগ। জরুরি কাজকর্ম সর্বপ্রথম করে ফেলার চেষ্টা করুন। ... বিশদ
ইতিমধ্যে এই বিতর্কিত বিলের বাস্তবায়নের পক্ষে মত দিয়েছেন ৭৩ শতাংশ ব্রিটেনবাসী। কিন্তু প্রশ্ন তুলেছেন ব্রিটেনে বসবাসকারী ভারতীয়রা। বিলের বিরুদ্ধে একজোট হয়ে লড়ছেন রাজার দেশের ২৯ জন ধর্মগুরু। তাঁদের অভিযোগ, এই বিল যদি আইনে পরিণত হয়, তাহলে চাপে পড়ে দুর্বল ব্যক্তিরা নিজেদের জীবন শেষ করতে বাধ্য হবেন। চিঠিতে লন্ডনের বিশপ সহ একাধিক ধর্মীয় প্রধান জানিয়েছেন, ব্রিটেনের ২৭ লক্ষ প্রবীণ নাগরিক নির্যাতনের শিকার। এই আইনের জেরে ইচ্ছের বিরুদ্ধে তাঁদের জীবন শেষ করতে বাধ্য করা হবে। চিঠিতে হিন্দু কাউন্সিল ইউকে-র ম্যানেজিং ট্রাস্টি অনিল ভানত, গুরু নানক নিষ্কাম সেবক জাঠার সদস্য মোহিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া সহ একাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তির স্বাক্ষর রয়েছে। কিছুদিন আগেই এই বিলের বিরোধিতা করেছিলেন অনিল। পূর্ব লন্ডন মসজিদের প্রধান ইমাম শেখ আবদুল কায়ুম বলেন, ‘এই আইনের জেরে প্রবীণ, বিশেষভাবে সক্ষম ও গরিবদের প্রতি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে যেতে পারে। এটাই সবথেকে বেশি চিন্তার।’ তাঁদের পরামর্শ, প্রবীণ দুঃস্থ, রোগীদের বরং আরও ভালো চিকিৎসা পরিষেবা কীভাবে দেওয়া সম্ভব, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করা দরকার। তাহলে স্বেচ্ছামৃত্যুর বিষয়টি নিয়ে আলোচনাই করতে হয় না।