বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
যেদিন থেকে চীন এই গর্ত খোঁড়ার কাজ শুরু করেছে, সেদিনই গোবি মরুভূমি থেকে মহাকাশে অসামরিক নভশ্চর পাঠিয়েছে তারা। প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে চীন যে আকাশ-পাতাল জয় করতে চায়, এটা তারই প্রচেষ্টা বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। তবে এই সুড়ঙ্গ তৈরির কাজটা মোটেই সহজ নয়। চীনের অ্যাকাডেমি অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিজ্ঞানী সান জিনশেং বলেছেন, কাজটি এতটাই কঠিন যে, দু’টি পাতলা ইস্পাতের তারের উপর দিয়ে ট্রাক চালানোর সঙ্গে এর তুলনা করা যেতে পারে। এই প্রকল্পকে পৃথিবীর গভীরে ‘অন্বেষণ অভিযান’ বলে উল্লেখ করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট জি জিনপিং।
যদিও চীন যে সুড়ঙ্গ খোঁড়ার কাজ শুরু করেছে, তাকে পৃথিবীর গভীরতম গর্ত বলা যাবে না। কারণ, সেই রেকর্ড রয়েছে রাশিয়ার দখলে। সেখানে ২০ বছর ধরে ১২ হাজার ২৬২ মিটার অর্থাৎ ৪০ হাজার ২৩০ ফুট গর্ত খোঁড়া হয়েছিল।