সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এক বছর অতিক্রান্ত, চীনা আগ্রাসনের ফলে ইন্দো-প্যাসিফিক এলাকায় উত্তেজনা বৃদ্ধির মতো ভূরাজনৈতিক টালমাটাল পরিস্থিতির মধ্যে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর এই ভারত সফর কূটনৈতিক দিক থেকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
জি-২০-তে সভাপতিত্ব করছে ভারত। আর জি-৭-এর বর্তমান সভাপতি জাপান। ফলে নয়াদিল্লি ও টোকিও হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করার এটাই সর্বোত্তম সময় বলে মনে করছেন মোদি ও কিশিদা। প্রতিরক্ষা, ডিজিটাল প্রযুক্তি, বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে উন্নতির জন্য জাপানকে নির্ভরযোগ্য বন্ধু বলে উল্লেখ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এদিনের বৈঠকে প্রযুক্তি ক্ষেত্রে আদানপ্রদানের উপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়।
কিশিদা বলেন, ‘নয়াদিল্লির সঙ্গে টোকিওর আর্থিক সহযোগিতা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই সম্পর্ক যে শুধু ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সাহায্য করবে, তেমনটা নয়। জাপানের ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরি করবে।’