পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের এক আধিকারিক জানান, মূল্যবৃদ্ধি কমার একটা সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। কারণ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এখন বেশ কতগুলি ফ্যাক্টর যথেষ্ট ইতিবাচক। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, অপরিশোধিত তেলের বাজার দর ব্যারেল পিছু ১১০ ডলার থেকে কমে ৯৫-৯৬ ডলারে চলে এসেছে। দেশে বর্ষাও খারাপ হচ্ছে না। ভোজ্য তেল ও সারের দাম কমছে। সবমিলিয়ে মুদ্রাস্ফীতি এখনও ছয় শতাংশের বেশি থাকলেও, তা অচিরেই চার শতাংশের নীচে নামবে। টাকার দরের পতন নিয়েও চিন্তার কিছু নেই। অর্থমন্ত্রক ও রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এ বিষয়টি নজরে রেখেছে।
মর্গান স্ট্যানলির অর্থনীতিবিদরা জানাচ্ছেন, আর্থিক শক্তিধর হয়ে ওঠার পিছনে অপেক্ষাকৃত কম কর্পোরেট ট্যাক্স, উৎপাদন ভিত্তিক নানা উদ্যোগ (পিএলআই) প্রকল্প ভারতকে এখন কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থায় রেখেছে।