কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী জোনাস গহর স্টোর। তিনি বলেন, ‘নিরীহ লোকজনের উপর এই আক্রমণ নৃশংস ও মর্মান্তিক।’ শহরের বার্ষিক প্রাইড ফেস্টিভ্যালের সময় এই হামলায় জঙ্গি-যোগ রয়েছে কি না, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, সন্দেহভাজনের পরিচয় জানা গিয়েছে। ৪২ বছরের ওই ব্যক্তি নরওয়ের নাগরিক। কিন্তু আদতে সে ইরানীয় বংশোদ্ভূত। পুলিসের অ্যাটর্নি ক্রিস্টিয়ান হ্যাটলো বলেন, ধৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে খুন, খুনের চেষ্টা ও সন্ত্রাস ছড়ানোর অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। সেই সঙ্গে তিনি জানান, মানুষের মধ্যে আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি করাই ছিল তার উদ্দেশ্য। ধৃতের মানসিক স্বাস্থ্যও পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।
এই হামলার পর পুলিস একটি হ্যান্ডগান ও স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে। আততায়ী সমকামীদেরই নিশানা করেছিল কি না, তা এখনই বলা সম্ভব নয় বলেও জানিয়েছেন অসলোর ওই পুলিস আধিকারিক। রাজধানীর এই নারকীয় তাণ্ডবের প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় সাংবাদিক ওলাভ রোয়েনেবার্গ। তিনি বলেন, ‘ওই লোকটাকে একটা ব্যাগ নিয়ে আসতে দেখলাম। তারপর ব্যাগ থেকে হাতিয়ার বের করে গুলি চালাতে শুরু করল। প্রথমে আমি ভেবেছিলাম, এয়ার গান। কিন্তু বারের কাচের দরজা ভেঙে পড়তেই কী হচ্ছে বুঝতে পারলাম। আড়াল খুঁজতে দৌড় লাগালাম।’