কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
সূত্রের খবর, একটি রেস্তরাঁয় নাইট ম্যানেজারের কাজে নিযুক্ত ছিল সালভাদোর। উভালদের ওই কিশোর সংশ্লিষ্ট স্কুলেরই প্রাক্তন পড়ুয়া। এদিন সকালে একটি হ্যান্ডগান এবং আধা স্বয়ংক্রিয় রাইফেল নিয়ে স্কুল প্রাঙ্গণে প্রবেশ করে সে। ঢোকার পরেই এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। ঘটনাস্থলেই মারা যায় ১৯ পড়ুয়া এবং দু’জন শিক্ষক। উভালদে পুলিসের প্রধান পিট আরেডোন্ডো বলেন, ‘মঙ্গলবার সকাল ১১টা ৩২ মিনিট নাগাদ রব এলিমেন্টরি স্কুলে এই ঘটনা ঘটে।’ খবর পাওয়ামাত্র স্কুলে পৌঁছয় পুলিস। তাদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে সালভাদোরের মৃত্যু হয়।
নৃশংস এই হত্যালীলার খবর প্রকাশ্যে আসতেই দেশের বন্দুক আইন নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। ভবিষ্যতে পড়ুয়াদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের হাতে বন্দুক তুলে দেওয়ার প্রস্তাবও শোনা গিয়েছে অনেকের মুখে। বিষয়টি নিয়ে টেক্সাসের অ্যাটর্নি জেনারেল কেন প্যাক্সটনের বক্তব্য, ‘ভবিষ্যতে এই ধরনের হামলা রুখতে গেলে স্কুলের শিক্ষক এবং কর্তৃপক্ষের হাতে বন্দুক তুলে দেওয়া উচিত। প্রত্যেক স্কুল ক্যাম্পাসে একজন পুলিস আধিকারিক না থাকলে সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া কখনই সম্ভব নয়।’